× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

আওয়ামী লীগের ইশতেহার ঘোষণা আজ

শেষের পাতা

স্টাফ রিপোর্টার
১৮ ডিসেম্বর ২০১৮, মঙ্গলবার

আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করা হবে আজ। সকাল ১০টায় রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইশতেহার ঘোষণা করবেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এতে আওয়ামী লীগের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাসহ বিভিন্ন খাতের বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত থাকবেন। আওয়ামী লীগ জানিয়েছে, এবারের ইশতেহারের স্লোগান নির্ধারণ করা হয়েছে ‘সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ’।

ইশতেহারে সরকারের গত দুই মেয়াদের সাফল্য তুলে ধরে আগামীর পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে। এতে ২০২১, ২০৩০, ২০৪০, ২০৭১ এবং ২১০০ এরকম কয়েকটি ধাপে বাংলাদেশের অবস্থান কোথায় থাকবে তার পরিকল্পনা তুলে ধরা হয়েছে। ইশতেহারের অন্যতম দিক বদ্বীপ বা ডেল্টা পরিকল্পনা, ব্লু ইকোনমি ও তরুণদের জন্য বিশেষ পরিকল্পনা। ডেল্টা প্ল্যানে আগামী ২১০০ সালে বাংলাদেশ কোথায় অবস্থান করবে সেই লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ইশতেহার কমিটির আহ্বায়ক ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক।
তার নেতৃত্বে বিভিন্ন খাতের বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি চৌকস দল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় ইশতেহার তৈরি করেছেন।

আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, এই ইশতেহার হবে সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশের রোডম্যাপ। পাশাপাশি ইশতেহারে ইতিহাস, ঐতিহ্য ও আওয়ামী লীগের অতীত শাসনামলের কথাও তুলে ধরা হয়েছে। ইশতেহারে করা বিশেষ অঙ্গীকারের মধ্যে রয়েছে- আমার গ্রাম-আমার শহর, প্রতিটি গ্রামে আধুনিক নগর সুবিধা সমপ্রসারণ, তারুণ্যের শক্তি-বাংলাদেশের সমৃদ্ধি, তরুণ-যুবসমাজকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তর এবং তাদের কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা। অঙ্গীকারের মধ্যে থাকছে- দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ, নারী ক্ষমতায়ন, লিঙ্গ সমতা ও শিশু কল্যাণ, পুষ্টিসম্মত ও নিরাপদ খাদ্যের নিশ্চয়তা, সন্ত্রাস, সামপ্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদ নির্মূল, মেগা প্রজেক্টসমূহের দ্রুত ও মানসম্মত বাস্তবায়ন, গণতন্ত্র ও আইনের শাসন সুদৃঢ়, সরকারি ও বেসরকারি বিনিয়োগ বৃদ্ধি, দারিদ্র্য নির্মূল প্রভৃতি। সকল স্তরে শিক্ষার মান বৃদ্ধি, সবার জন্য মানসম্মত স্বাস্থ্য সেবার নিশ্চয়তা, সার্বিক উন্নয়নে তথ্যপ্রযুক্তির অধিকতর ব্যবহার, আধুনিক কৃষি ব্যবস্থা, দক্ষ ও সেবামুখী জনপ্রশাসন, জনবান্ধব পুলিশ প্রশাসন, ব্লু-ইকোনমি-সমুদ্র সম্পদ উন্নয়ন, নিরাপদ সড়কের নিশ্চয়তা, প্রবীণ কল্যাণ কর্মসূচি, টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন’ বিশেষ অঙ্গীকারে রয়েছে। ইশতেহার সাতটি অধ্যায়ে ভাগ করা হয়েছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর