× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ইশতেহারের প্রতিশ্রুতি পর্যবেক্ষণে ‘মনিটরিং সেল’ গঠনের দাবি

এক্সক্লুসিভ

বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার
২৪ ডিসেম্বর ২০১৮, সোমবার

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেয়া রাজনৈতিক দলগুলোর ইশতেহারের প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন ও সরকারের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণে মনিটরিং সেল গঠনের আহ্বান জানিয়েছে মুভমেন্ট ফর ওয়ার্ল্ড এডুকেশন রাইটস (এমডব্লিউইআর)। গতকাল বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর কেন্টিনে ‘তারুণ্যের  নির্বাচনী ইশতেহার পর্যালোচনা’ শীর্ষক এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির আহ্বায়ক ফারুক আহমাদ আরিফ এ দাবি জানান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, এমডব্লিউইআরের সদস্য মো. আরিফুল ইসলাম, মারুফ আহমেদ, সাব্বির আহমেদ, আসাদুল্লাহ লায়ন। উপস্থিত ছিলেন আরমান সজীব, মো. নুর হোসেন ইমন, শান্ত প্রমুখ। লিখিত বক্তব্যে ফারুক আহমাদ আরিফ বলেন, আগামী ৩০শে ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট ও ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। নির্বাচনে জয়ী হলে ইশতেহারে ঘোষিত বিষয়গুলো বাস্তবায়ন করবে এটাই সকলের প্রত্যাশা। যদিও বাংলাদেশে নির্বাচিত হওয়ার পর ইশতেহারের বিষয়টি কেউ প্রশ্নও করে না বা তা কতটুকু বাস্তবায়িত হলো সে সম্পর্কে রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের পক্ষ থেকেও জবাবদিহিতা জনগণের কাছে করে না। তিনি বলেন, আমরা চাই নির্বাচিত হওয়ার পর প্রতিটি সরকারের জনগণের কাছে নির্বাচনী ইশতেহারের প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়নের বিষয়টি তোলে ধরা প্রয়োজন।
এজন্য একটি মনিটরিং সেল গঠন করা প্রয়োজন। মনিটরিং সেলটি ইশতেহার প্রণয়ন কমিটির সভাপতি/আহ্বায়ক- একাধিক সদস্য, প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিপরিষদের একাধিক সদস্য, সংসদ সদস্য, বিরোধী দলের নেতা ও সংসদ সদস্য, শিক্ষার্থী, তরুণসমাজ, বিশিষ্ট নাগরিক, পেশাজীবীদের মধ্য হতে কয়েকজনের সমন্বয়ে হতে পারে বলে মন্তব্য করেন তিনি। তিনি বলেন, মনিটরিং সেল পর্যবেক্ষণ করবে ইশতেহার অনুযায়ী কতটুকু কাজ করা সম্ভব হয়েছে। তাছাড়া নির্বাচিত হওয়ার পর সরকার ১০০ দিনের একটি প্রকল্প নিবে সেখানে প্রতিটি মন্ত্রণালয় একটি ৫ বছর, ১০ বছর, ২০, ৫০ বা ১০০ বছরের একটি কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করবে। এ ছাড়া পরিবেশ-পরিস্থিতির আলোকে পরিকল্পনা গ্রহণ করবে। এতে শিক্ষার্থী, তরুণসমাজ, শিক্ষক, বিষয়ভিত্তিক বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে কমিটি একসঙ্গে কাজ করতে পারে। আগামীতে যারা নির্বাচিত হবেন আশা করি বিষয়গুলো দৃষ্টি দিবেন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর