নিজস্ব কোনো কোর্ট নেই স্কোয়াশ ফেডারেশনের। তাই বিভিন্ন বাহিনীর কোর্ট, ক্যাডেট কলেজের কোর্ট এবং ঢাকা ও গুলশান ক্লাবই তাদের ভরসা। এসব কোর্টে খেলেই বড় তারকা হয়েছেন স্বপন পারভেজ, মাসুদ রানা, রাজু রাম ও শহীদরা। ২০১০ ঢাকা এসএ গেমসে স্কোয়াশ ডিসিপ্লিনের খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছিল ঢাকা ক্লাবে। সেখানে ব্রোঞ্জ পদক জিতেছিল বাংলাদেশ। নিজস্ব কোর্ট না থাকায় অনেকটাই অনাথের মতো চলছে স্কোয়াশ। এর মধ্যেই বিভিন্ন স্কুলে তারকা খেলোয়াড়রা কোর্স করিয়ে গড়ে তুলছেন নতুন প্রজন্ম। সম্প্রতি চট্টগ্রামের ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজে ২৪ জন ছাত্রদের অংশগ্রহণে শুরু হয়েছে সাত দিনব্যাপী স্কোয়াশ কোচিং কার্যক্রম।
সপ্তম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির চারজন করে ছাত্ররা অংশ নিচ্ছেন এই কোচিংয়ে। যেখান থেকে চূড়ান্তভাবে চারজনকে বাছাই করে দীর্ঘমেয়াদি অনুশীলন করানো হবে। ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক সোহেল হামিদের কথায়, ‘ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজের অধ্যক্ষ কর্নেল মোহাম্মদ হাফিজুর রহমানের সহযোগিতায় দু’টি কোর্টে আমরা কোচিং শুরু করেছি। স্বপন পারভেজ ও বিষু নাথ ২৪ জনকে কোচিং করাচ্ছেন। এই কোচিংয়ের ভিডিও প্রজেক্টরের মাধ্যমে কলেজের বাকি ৩০০ শিক্ষার্থীদের দেখানো হচ্ছে। যাতে ভবিষ্যতে তাদের মধ্যেও স্কোয়াশের প্রতি আগ্রহ জন্মে।’ ২রা ফেব্রুয়ারি ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজে শুরু হবে পরবর্তী কোচিং কার্যক্রম।