× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

হঠাৎ রাবি’র পাঁচ নেপালি শিক্ষার্থীর পলায়ন

বাংলারজমিন

রাবি প্রতিনিধি
১৭ জানুয়ারি ২০১৯, বৃহস্পতিবার

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) মীর আব্দুল কাইয়ুম ইন্টারন্যাশনাল ডরমিটরি থেকে হঠাৎ পাঁচ বিদেশি শিক্ষার্থী পলায়ন করেছে। গত সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরকে এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ডরমিটরির ওয়ার্ডেন অধ্যাপক ড. আশাদুল ইসলাম।  পলায়ন করা শিক্ষার্থীরা হলো- ভেটেরিনারি এন্ড এনিম্যাল সায়েন্স বিভাগের ১ম বর্ষের শিক্ষার্থী উজ্জ্বল মাহাতো, সুজান পারাজুলি, মিলন কুমার মোকতার, বিনোদ লামিছানে ও কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী লিলা জুং রায়া মাঝি। তারা সবাই বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।
প্রক্টরকে দেয়া অভিযোগপত্র থেকে জানা গেছে, কোনো অনুমতি ছাড়াই ডরমিটরি ত্যাগ করেছেন তারা। তাদের কক্ষ পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে এটি নিশ্চিত হওয়া গেছে। নেপালি আরেক ছাত্র আনন্দ কুমার সাহা ওই শিক্ষার্থীদের বরাত দিয়ে আমাদের জানিয়েছেন তারা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বেন না। তারা দেশে পৌঁছে গেছে বলেও নিশ্চিত করেছে আনন্দ কুমার সাহা। জানতে চাইলে ভেটেরিনারি এন্ড এনিম্যাল সায়েন্স বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. কামরুজ্জামান বলেন, ‘চলে যাওয়া শিক্ষার্থীরা প্রথম থেকেই অনিয়মিত ছিল।
বিভাগে বর্তমান শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পড়ালেখার প্রতিযোগিতায় টিকতে না পারায় চলে যেতে পারে। এদিকে কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সভাপতি ড. বিমল কুমার প্রামাণিকও তার শিক্ষার্থীদের সম্পর্কে একই কথা জানান। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অধ্যাপক ড. লুৎফর রহমান বলেন, কয়েকজন শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বে না জানিয়ে ডরমিটরি ত্যাগ করার বিষয়টি আমাকে লিখিত জানানো হয়েছে। বিষয়টি একাডেমিক শাখা দেখাশোনা করেন। এ বিষয়ে দায়িত্বরত উপ-রেজিস্ট্রারকে জানানো হবে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিষয়টি চিন্তা-ভাবনা করে ব্যবস্থা নেবে। বিশ্ববিদ্যালয় একাডেমিক শাখার উপ-রেজিস্ট্রার এএইচএম আসলাম হোসেন বলেন, ‘এখনো আমাকে ভর্তি বাতিল করা বা এখানে পড়বে না সে বিষয়ে লিখিত দেয়নি তারা। এছাড়া বিভাগ থেকেও জানানো হয়নি তারা ক্লাস করছে না। লিখিত দিলে আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারব। তারা যদি আবার ফিরে আসে তাহলে পড়ালেখা চালিয়ে যেতে পারবে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর