× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

সুচিত্রা সেনের চলে যাওয়ার ৫ বছর আজ

বিনোদন

বিনোদন ডেস্ক
১৭ জানুয়ারি ২০১৯, বৃহস্পতিবার

বাংলা চলচ্চিত্রের মহারানী সুচিত্রা সেনের চলে যাওয়ার ৫ বছর আজ। ২০১৪ সালের এই দিনে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান তিনি। তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর। সুচিত্রা সেনের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে পাবনা জেলা প্রশাসন, সুচিত্রা সেন স্মৃতি সংরক্ষণ পরিষদসহ বিভিন্ন সংগঠন তাকে নিয়ে স্মরণসভার আয়োজন করেছে। ১৯৩১ সালের ৬ এপ্রিল তৎকালীন পূর্ববঙ্গ অর্থাৎ বর্তমান বাংলাদেশের পাবনায় জন্মগ্রহণ করেন এই কিংবদন্তি। তখন তার নাম ছিল রমা দাশগুপ্ত। বাবা করুণাময় দাশগুপ্ত ছিলেন পেশায় শিক্ষক। সুচিত্রা ছিলেন বাবা-মায়ের পঞ্চম সন্তান।
পাবনাতেই রমা দাশগুপ্তের পড়াশোনা, বেড়ে ওঠা। ১৯৫২ সালে রমা দাশগুপ্ত এলেন বাংলা সিনেমায়। তার নতুন নাম হল সুচিত্রা সেন। ‘শেষ কোথায়’ সুচিত্রা হয়ে ওঠা রমা দাশগুপ্তের প্রথম ছবি। ১৯৫৩ সালে উত্তরকুমারের বিপরীতে ‘সাড়ে চুয়াত্তর’ ছবিতে অভিনয় করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দেন তিনি। তারপর আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি বাংলা চলচ্চিত্রের এই নায়িকাকে। সুচিত্রা সেন ৫৯টি বাংলা ছবিতে অভিনয় করেছেন। হিন্দি ভাষায় সুচিত্রা সেনের সর্বজনপ্রশংসিত ছবি ‘আঁধি’ (১৯৭৪)। ছবিটিতে সঞ্জীব কুমারের বিপরীতে অভিনয় করেন তিনি। তার অভিনীত অন্যান্য হিন্দি ছবির মধ্যে আছে ‘মুসাফির’, ‘মমতা’, ‘বোম্বাই কা বাবু’ ইত্যাদি। অসাধারন অভিনয়ের স্বীকৃতিস্বরূপ  জীবনে অসংখ্য পুরস্কার পেয়েছেন সুচিত্রা সেন। বেস্ট অ্যাকট্রেস অ্যাওয়ার্ড ছাড়াও ১৯৭২ সালে পেয়েছেন ‘পদ্মশ্রী’। ২০১২ সালে তাকে ‘বঙ্গবিভূষণ’ পুরস্কার দেয় পশ্চিমবঙ্গ সরকার। আর ২০০৫ সালে সুচিত্রাকে দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কিন্তু তিনি অন্তরাল ভেঙে পুরস্কার নিতে রাজি হননি বলে তার হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া সম্ভব হয়নি। কেন তিনি অন্তরাল বেছে নিয়েছিলেন, তা আজও সবার কাছে এক রহস্য।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর