× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ক্লাব এসোসিয়েশনের সভাপতি তরফদার, সম্পাদক সাঈদ

খেলা

স্পোর্টস রিপোর্টার
২৩ জানুয়ারি ২০১৯, বুধবার

জেলা ও বিভাগীয় এসোসিয়েশনের পর এবার গঠিত হলো ঢাকার ফুটবল ক্লাবগুলো নিয়ে নতুন সংগঠন। ঢাকা মহানগরীর ক্লাবগুলোকে নিয়ে এই এসোসিয়েশন গঠন করা হয়। গতকাল ঢাকার একটি হোটেলে মিলিত হন প্রিমিয়ার লীগ, চ্যাম্পিয়নশিপ লীগ, প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় বিভাগের অধিকাংশ ক্লাবই। ৬৯টি ক্লাবের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ৫৫ ক্লাবের কর্মকর্তারা। এদের সকলের সম্মতিক্রমে এই সংগঠনের সভাপতি নির্বাচিত হন সাইফ পাওয়ারটেকের চেয়ারম্যান তরফদার মো. রুহুল আমিন এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে মনোনীত হন আরামবাগ ক্লাবের সভাপতি আলহাজ একেএম মুমিনুল হক সাঈদ। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে ক্রীড়া সংগঠক মোজাফফর হোসেন পল্টু, বাফুফের সহ-সভাপতি বাদল রায়, সদস্য ফজলুর রহমান বাবুল, সাবেক তারকা ফুটবলার হাসানুজ্জামান খান বাবলু, আবদুল গাফফার, ইঞ্জিনিয়ার নাসির উদ্দিন চৌধুরী, ইমতিয়াজ সুলতান জনি, বাফুফের সাবেক সভাপতি এসএ সুলতান টিটু উপস্থিত ছিলেন। এ সময় পল্টু বলেন, ‘এক সময় ফুটবলের জন্য আমার প্রেস বিক্রি করতে হয়েছিল। কতই না সুখের ছিল ফুটবলের হারানো সেই দিনগুলো।
কতটা আশায় বসে থাকতেন সবাই খেলা দেখার জন্য। অথচ আজ ফুটবল প্রায় মৃত। কেউ যায় না খেলা দেখতে। তাই ফুটবলের উন্নতি করতে হলে সবাইকে এক হতে হবে। আজকের এই উদ্যোগ আমার কাছে ভালো লেগেছে।’ বাফুফে সহ-সভাপতি বাদল রায় বলেন, ‘এই এসোসিয়েশন কাল থেকে বাফুফের বিরুদ্ধে ফাইট করবে। আশাকরি বাফুফেতে অতীত গৌরব ফিরিয়ে আনবে। আমাদের প্রিয় প্রধানমন্ত্রী ও বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা আমাদের আর্তনাদ শুনবেন। এরপর তাকে (সালাউদ্দিন) সরিয়ে দেয়ার ব্যবস্থা করবেন। গেল ১২ বছরে ফুটবল ধ্বংস হয়ে গেছে। উনি নিজেও কাজ করেননি। কাউকে কাজ করতেও দেননি। আমি বিশ্বাস করি, কাল (আজ) যদি তিনি পদত্যাগ করেন, তখন থেকেই ফুটবলের উন্নয়নে কাজ শুরু হবে। কারণ একজন ফুটবলার কেন ৪০ মিনিটের বেশি খেলতে পারেন না, সেই গবেষণা তিনি করেন না। ফুটবলকে বাঁচাতেই আমি অসুস্থ শরীর নিয়ে এখানে এসেছি।’ ক্লাব এসোসিয়েশনের সভাপতি তরফদার রুহুল আমিন বলেন, ‘৭-৮ বছর ধরে তৃণমূল পর্যায়ে কোনো খেলা নেই। আমরা জেলা ও বিভাগীয় ফুটবল এসোসিয়েশন বেশ ক’টি জেলায় লীগ চালিয়েছি। ২০১৬ সালে বাফুফের সঙ্গে চুক্তি করেছিলাম। কিন্তু ব্যক্তিস্বার্থে সেই চুক্তি ভঙ্গ করেছেন তিনি।’ সাইফ পাওয়ারটেকের এই কর্ণধার বলেন, ‘ব্যক্তিগতভাবে আমি বলতে পারি, ফুটবলের ঊর্ধ্বগতি না হলে চট্টগ্রাম আবাহনী ও সাইফ স্পোর্টিং দলগঠনে অধিক ব্যয় করবে না। আসলে টেবিলে খেলা হলেতো আর মাঠে দর্শক আসবে না, ফুটবলেরও উন্নতি হবে না। তাই আমরা ক্লাবগুলো একত্র হয়েছি ফুটবলের হারানো যৌবন ফিরিয়ে আনতে।’
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর