× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

রংপুরে স্কুলছাত্রীকে গণধর্ষণের অভিযোগ

এক্সক্লুসিভ

স্টাফ রিপোর্টার, রংপুর থেকে
২৩ জানুয়ারি ২০১৯, বুধবার

রংপুরের পীরগঞ্জে পাঁচদিন আটকে রেখে এক স্কুলছাত্রীকে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ওই ছাত্রীর মায়ের দায়ের করা মামলায় এক নারীসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে দু’জনকে। গত রোববার উপজেলার চতরাহাট এলাকা থেকে শিরীনা বেগম (২৪) ও মাহফুজার রহমান মাফু (২৮) নামে দু’জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। শিরীনা বেগম চতরাহাট এলাকার এমদাদুল হক বকুলের স্ত্রী ও মাহফুজার ছ্যানাগাড়ী-রঙ্গামাটি গ্রামের বাসিন্দা। মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, গত ১২ই জানুয়ারি স্কুল শেষে বাড়ি ফেরার পথে চতরা ধাপেরহাট টেম্পো স্ট্যান্ডসংলগ্ন এমদাদুল হক বকুলের ভাড়া বাসায় টয়লেট করতে যায় ওই স্কুলছাত্রী। এরপর তাকে আর বাড়ি ফিরতে দেয়নি অভিযুক্তরা। এদিকে মেয়ে বাড়ি না ফেরায় তাকে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ করতে থাকেন অভিভাবকরা। ঘটনার চার দিন পর গত বুধবার ওই ছাত্রীর মাকে মুঠোফোনে নিজ বাড়ি থেকে নিয়ে যেতে বলেন শিরীনা।
পরে এমদাদুল হক বকুলের বাসা থেকে মেয়েকে উদ্ধার করতে যান ওই ছাত্রীর মা। সেখানে গিয়ে তিনি জানতে পারেন তার মেয়েকে আটকে রেখে কয়েক ব্যক্তি নিয়মিত ধর্ষণ করেছে। উদ্ধারের চারদিন পর রোববার ৭ জনকে আসামি করে পীরগঞ্জ থানায় মামলা করেন ছাত্রীর মা। মামলার বাকি আসামিরা হলো- চতরা গ্রামের আলমগীর হোসেন (৫৫) ও তার স্ত্রী নূপুর (৪৮) ও আমজাদ হোসেনের ছেলে খোকন (৩০), ছ্যানাগাড়ী-চকরাঙ্গামাটি গ্রামের মাহফুজার রহমান মাফু (২৮), ছোটকুয়া গ্রামের গোলাম মোস্তফা (৩০) ও জিয়া (৩০)।

পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সরেস চন্দ্র বলেন, ‘থানায় মামলা হয়েছে। এটি একটি গণধর্ষণের ঘটনা। তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে মাহফুজার রহমান মাফু ও শিরীনা নামে দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই ছাত্রীকে চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।’
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর