× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১০ মে ২০২৪, শুক্রবার , ২৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২ জিলক্বদ ১৪৪৫ হিঃ

তথ্য ফাঁসের দায়ে দুদক পরিচালক ফজলুল বরখাস্ত

দেশ বিদেশ

স্টাফ রিপোর্টার
২২ জানুয়ারি ২০১৯, মঙ্গলবার

আসামিদের সঙ্গে গোপন যোগাযোগ ও অনুসন্ধানের তথ্য ফাঁস করার অভিযোগে দুদকের পরিচালক ফজলুল হককে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণব কুমার ভট্টাচার্য এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। ফজলুল হক দুদকের প্রধান কার্যালয় সেগুনবাগিচায় কর্মরত ছিলেন।
দুদক সূত্র জানায়, ফজলুল হক বনবিভাগের এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সম্পদের অনুসন্ধানে দীর্ঘ ১৩ মাস সময় নেন। তিনি অনুসন্ধান সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ নথির কাগজপত্র বেআইনিভাবে এক কর্মচারীর মাধ্যমে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে হাতে হাতে দিয়েছিলেন। গত ১৪ই জানুয়ারি দুদক মহাপরিচালক (প্রশাসন) রাজধানীর একটি রেস্তরাঁয় বিষয়টি হাতেনাতে ধরে ফেলেন। দুদক মহাপরিচালক (প্রশাসন) মোহাম্মাদ মুনীর চৌধুরী বলেন, দুদকের অভ্যন্তরীণ সুশাসন প্রতিষ্ঠায় আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। প্রত্যেক কর্মচারী-কর্মকর্তাকে অপরাধের দায় বহন করতে হবে।
প্রত্যেকের ওপর গোয়েন্দা নজরদারি আছে। তাই সৎ ও নীতিনিষ্ঠ ভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। এ প্রসঙ্গে দুদক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ সাংবাদিকদের বলেন, খারাপ কাজ করলে বরখাস্ত হতেই হবে। এই কর্মকর্তা সদ্য পদোন্নতি পেয়েছে, তারপরও কোনো ক্ষমা নেই। অন্যায় যারাই করবে, তারা আমাদের নজরে আসবে, তাদের বহিষ্কার করা হবে। দুদকের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের কোনো তালিকা করা হয়েছে কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, কোনো লিস্ট করছি না। যাদের চলমান কাজের মধ্যে গলদ পাওয়া যাবে, তাদের বহিষ্কার করা হবে। দুদক জানিয়েছে, গত এক বছরে বিভিন্ন অভিযোগে দুদকের অন্তত ছয়জন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর