× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

এবার দিল্লির ধরনা থেকে মহাজোটের বার্তা, মোদী হঠাও

ভারত

কলকাতা প্রতিনিধি
(৫ বছর আগে) ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০১৯, বুধবার, ৭:৪০ পূর্বাহ্ন

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কলকাতার ব্রিগেড ময়দান থেকে সারা ভারতের ২১টি বিরোধীদলকে এক মঞ্চে এনে ইউনাইটেড ইন্ডিয়ার ছাতার নিচে মহাজোটের বাস্তবকে সামনে এনেছিলেন। আর বুধবার দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আহ্বানে সেই মহাজোটের উপস্থিতি দেখা গিয়েছে নয়াদিল্লিতে যন্তরমন্তরের ধরণায়। কলকাতায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারি স্বশাসিত সংস্থাগুলিকে যেভাবে প্রতিহিংসার কাজে লাগানো হচ্ছে তার প্রতিবাদে তিনদিনের ধরণায় বসেছিলেন ধর্মতলায়। সেদিনই ঘোষণা করা হয়েছিল, পরবর্তী পর্যায়ে নয়াদিল্লিতে হবে দুদিনের ধরনা। এদিনের ধরনা মঞ্চে বিরোধী সবদলের প্রতিনিধিরা হাজির ছিলেন, ‘মোদী হঠাও, দেশ বাঁচাও’ বার্তা দিতে। উল্লেখযোগ্যভাবে এদিনের বিরোধীদের মহাজোট মঞ্চে হাজির দিলেন বামপন্থী দলের নেতারাও। কলকাতার সমাবেশ ও ধরনাকে স্থানীয় রাজনীতির অঙ্কে বামরা অচ্ছুৎ করে রেখেছিলেন। তবে এদিনের সমাবেশে জোটকে গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দিয়েছেন প্রবীণ নেতা ন্যাশনাল কনফারেন্সের ফারুখ আবদুল্লা।
তিনি সোজা সাপটা বলেছেন, আমাদের মধ্যে সবাই আমরা প্রধানমন্ত্রী হতে চাই। প্রধানমন্ত্রী পরে হবেন। আগে এই সরকারকে হঠান। জম্মু ও কাশ্মীরের সাবেক এই  মুখ্যমন্ত্রী এদিন আরও বলেছেন, এই সরকারকে হঠানো খুব সহজ নয়। আমাদের সবার মন পরিষ্কার না হলে চলবে না। এদিনও ধরনা মঞ্চের মধ্যমণি ছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আম আদমি পার্টির অরবিন্দ কেজরিওয়াল, কংগ্রেসের আনন্দ শর্মা, এনসিপি নেতা শরদ পওয়ার, তেলেগু দেশমের চন্দ্রবাবু নাইডু, লোকতান্ত্রিক জনতা দলের শরদ পাওয়ার, সমাজবাদী পার্টির রামগোপাল যাদব, রাষ্ট্রীয় লোকদলের তরফে ত্রিলোক ত্যাগী, ডিএমকে নেত্রী কানিমোঝি ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সিপিআইএম সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি, সিপিআই সাংসদ ডি রাজা-সহ বিরোধী দলের নেতানেত্রীরা। উপস্থিত ছিলেন যশবন্ত সিনহা ও শত্রুঘœ সিনহার মত বিক্ষুব্ধ বিজেপি নেতারাও। ধরনা মঞ্চে দাঁড়িয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, ‘ডেমোক্রেসি’র বদলে ‘নমোক্রেসি’ এসে গিয়েছে। তাই মোদী সরকারকে হঠতে আমরা এক সঙ্গে লড়াই করব। সিপিআইএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরি মোদী ও অমিত শাহ দুর্যোধন ও দুঃশাসন বলে অভিহিত করেছেন। চন্দ্রবাবু নাইডু বলেছেন, এত ভাবনা, এত ভয় পাওয়ার কিছু নেই। মোদীর সময় শেষ হয়ে এসেছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর