× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

সুপ্রিম কোর্টে মানববন্ধন / গণতন্ত্র চাইলে খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে হবে

দেশ বিদেশ

স্টাফ রিপোর্টার
২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, বুধবার

গণতন্ত্রের প্রতীক কারাবন্দি বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। দেশে গণতন্ত্র চাইলে তাকে মুক্ত করতে হবে। কারণ গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার লড়াই করতে গিয়ে তিনি আজ কারাবন্দি। কারাগারে গুরুতর অসুস্থ হয়েও চিকিৎসা পাচ্ছেন না তিনি।  
মঙ্গলবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী (বার) সমিতির ভবনের সামনে ‘গণতন্ত্র ও খালেদা জিয়া মুক্তি আইনজীবী আন্দোলন’ আয়োজিত মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশে আইনজীবীরা এসব কথা বলেন। বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও সুপ্রিম কোর্টসহ নিম্ন আদালতের সর্বস্তরের দুর্নীতি ও বিচার বিভাগের ওপর সরকারি হস্তক্ষেপ বন্ধের দাবিতে সংগঠনটি এ কর্মসূচি পালন করে। কর্মসূচি পালনকালে আইনজীবীরা খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে নানা স্লোগান দেন।
সংগঠনের সুপ্রিম কোর্ট শাখার চেয়ারম্যান ও সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সম্পাদক আলহাজ গিয়াস উদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে এতে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের চেয়ারম্যান তৈমূর আলম খন্দকার, কো-চেয়ারম্যান মনির হোসেন, আবেদ রাজা, মাওলানা আবদুর রকিব, আইনজীবী সৈয়দা আসিফা আশরাফী পাপিয়া, মো. শহিদুল ইসলাম, ওয়াসেল উদ্দিন বাবু, ফারুক হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব আনিছুর রহমান খান প্রমুখ।
অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সংগঠনের সুপ্রিম কোর্ট ইউনিটের মহাসচিব আইয়ুব আলী আশ্রাফী।
তৈমূর আলম খন্দকার বলেন, সুপ্রিম কোর্ট বারে বিএনপি সমর্থিত নেতারা জয়ী হয়ে আসছেন। কিন্তু গণতন্ত্র, আইনের শাসন ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য কোনো আন্দোলন হচ্ছে না। আমরা আন্দোলনমুখী নেতৃত্ব চাই। ঘুণে ধরা নেতারা আবার নির্বাচন করলে খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য কোনো আন্দোলন হবে না।
মনির হোসেন বলেন, ৩০শে ডিসেম্বরের নির্বাচনে দেশের মানুষ ভোট দিতে পারেনি। রাতের আঁধারে ভোট জালিয়াতি হয়েছে। ১৬ কোটি মানুষের ভোটের অধিকার না থাকায় দেশে গণতন্ত্রও নেই। অতীতে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের সূচনা হয়েছে সুপ্রিম কোর্ট থেকে। আইনজীবীরাই আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন। এখন আমরা আন্দোলন শুরু করেছি, এখান থেকে সারা দেশে আন্দোলন ছড়িয়ে দিতে হবে।
তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার মুক্তি ও গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার জন্য গতিশীল বার প্রয়োজন। গত এক দশকে আইনজীবীরা শক্তিশালী বারের লক্ষ্যে ভোট দিলেও কাঙ্ক্ষিত বার ও নেতৃত্বের দিক নির্দেশনা আসেনি। আইনজীবীদের প্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটাতে আমরা শক্তিশালী বার উপহার দেব। বার শক্তিশালী হলে গণতন্ত্র ও বেগম খালেদা জিয়াসহ সব রাজবন্দি মুক্ত হবে। জনগণের অধিকার ও আইনের শাসন নিশ্চিত হবে।   
সভাপতির বক্তব্যে গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, সুপ্রিম কোর্টসহ দেশের সব বারে আন্দোলনের মাধ্যমে খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে হবে। দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে এবং খালেদা জিয়াকে কারামুক্ত করতে সবাইকে আন্দোলনে সম্পৃক্ত হতে হবে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর