ক্রাইস্টচার্চে সন্ত্রাসী হামলায় নিহতদের দাফন প্রক্রিয়া বিলম্বিত হচ্ছে। মঙ্গলবার এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মৃতদেহ হস্তান্তর করা হয়নি পরিবারগুলোর কাছে। এর কারণ, লাশ সনাক্তকরণে এবং ফরেনসিক ডকুমেন্ট প্রস্তুতি প্রক্রিয়া চলছিল ধীরগতিতে। তাই এ বিলম্ব। নিহতরা সবাই মুসলিম। ইসলামিক রীতি অনুযায়ী মারা যাওয়ার পর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব গোসল করিয়ে মৃতদেহ দাফন করা হয়।
বিবিসি লিখেছে, মঙ্গলবার কিছু মৃতদেহ গোসল করানো হচ্ছিল।
পালন করা হচ্ছিল অন্য আনুষ্ঠানিকতা।
এক্ষেত্রে বিদেশ থেকে যাওয়া কিছু স্বেচ্ছাসেবকের সহায়তা নেয়া হয়েছে। নিউজিল্যান্ডের ইমিগ্রেশন সার্ভিস বলেছে, নিহতদের পরিবারের সদস্যরা যাতে এই দাফন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সেখানে যেতে পারেন, তাই তাদের জন্য ভিসা প্রক্রিয়াকরণ চলছিল।
শুক্রবার নামাজ আদায়ের সময় মসজিদে গুলি করে কমপক্ষে ৫০ জন মুসল্লিকে হত্যা করে সন্ত্রাসী ব্রেনটন টেরেন্ট। তারা সবাই বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভারত, তুরস্ক, কুয়েত ও সোমালিয়ার অভিবাসী।