× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

চিলমারীতে মৎস্যজীবীদের মাঝে দুর্গন্ধযুক্ত চাল বিতরণ, ক্ষোভ

অনলাইন

চিলমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
(৫ বছর আগে) মার্চ ১৯, ২০১৯, মঙ্গলবার, ৪:০১ পূর্বাহ্ন

‘কোন জাল ফেলবো না, জাটকা ইলিশ ধরবো না’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ১৬-২২ মার্চ পর্যন্ত জাটকা ধরা বিরত রাখতে কুড়িগ্রামের চিলমারীতে ১ হাজার ৯৬ জন কার্ডধারী মৎস্যজীবীদের মাঝে চালসহ বিভিন্ন উপকরণ বিতরণ করা হয়। কিন্তু অসহায় এই মৎস্যজীবিদের মাঝে যে চাল বিতরণ করা হয় তা অতি নি¤œমানের দূর্গন্ধ, পচা ও পোকাযুক্ত হওয়ায় ক্ষুব্ধ জেলে পরিবারগুলো।


জানা গেছে, জাটকা ইলিশ নির্ধরিত সময় যেন মৎস্যজীবিরা ইলিশ না ধরে এই জন্য সরকারিভাবে ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ত্রাণের চালসহ যে প্যাকেজ (চাল ৫ কেজি, তেল ১ লিটার, ডাল ১ কেজি, চিনি ১ কেজি, লবন ১ কেজি, চিড়া ১ কেজি, মুড়ি আধাকেজি, মোম-১ ডজন, টোস বিস্কুট আধাকেজি ও দিয়েশলাই-১ ডজন) বিতরণ করা হয়। এর মধ্যে চালগুলো অতি নি¤œমানের পচা, দূর্গন্ধ ও চালে পোকা হওয়ায় তা খাওয়া উপযুক্ত নয় বলে জানান সুবিধাভুগিরা। জোড়গাছ এলাকার সুবিধাভুগি মন্টু দাস, অমুল্য দাস, অষ্টমীর চর এলাকার কুরবান আলী, মোন্নাফ আলী, নটারকান্দি এলাকার নুর আলম, মুদাফত কালিকাপুর এলাকার আবদুল্লাহসহ অনেকে বলেন, যে চাল দেয়া হয়েছে তা নষ্ট হয়ে গেছে। যা খাওয়া একেবারে উপযুক্ত নয়।

রমনা মডেল ইউনিয়নের মাঝি পাড়া এলাকার ৪নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য কুকিল চন্দ্র দাস চাল নি¤œমানের তা স্বীকার করে বলেন কিছু কিছু বস্তার চাল সমস্যা আছে। উপজেলা মৎস্য অফিসার বদরুজ্জামান মিঞা রানা বলেন কিছু চালে পোকা আছে সত্য ভালোও আছে। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার শাহ মো. শামছুজ্জোহার সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান, বরাদ্দ যা পাওয়া গেছে তা বিতরণ করা হয়েছে আর চাল নি¤œমান, দুর্গন্ধ ও পোকা আছে কি না তা আমার জানা নেই।
খোঁজ নিয়ে বিষয়টি দেখবো।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর