× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

তজুমদ্দিনে নির্বাচনী সহিংসতায় আহত ২০

বাংলারজমিন

ভোলা প্রতিনিধি
২০ মার্চ ২০১৯, বুধবার

 তজুমদ্দিন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী ফজলুল হক দেওয়ান ও বিদ্রোহী প্রার্থী মোশারেফ হোসেন দুলাল সমর্থকদের মধ্যে দফায় দফায় হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এসময় উভয় পক্ষের ৮টি নির্বাচনী অফিস ও ২টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, মোটরসাইকেল ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। সোমার রাত ১২টা থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত এ সহিংস ঘটনা ঘটে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে উভয় পক্ষের ৯ জনকে আটক করেছে। এদিকে গত কয়েক দিন ধরে হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা বিরাজ করছে।

স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সোমবার রাত ১২টার দিকে আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থী ফজলুল হক দেওয়ানের কর্মীরা লাঠিসোটা নিয়ে মঙ্গল সিকদার উত্তর বাজারে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মোশারেফ হোসেন দুলালের ২টি নির্বাচনী অফিস ও সমর্থকদের একটি ইলেকট্রনিক্স এর দোকান ভাঙচুর করে। ঘটনার পর থেকেই সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে।
থেমে থেমে রাতভর চলে উভয় গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ। উত্তর চাচড়া, ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন এলাকায় দুই গ্রুপের মধ্যে সংর্ঘষ ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়। এসময় আওয়ামী লীগ প্রার্থী ও বিদ্রোহী প্রার্থীর ২টি অফিস ভাঙচুর করা হয়। এসময় একটি ওষুধের দোকানেও হামলা চালানো হয়। এ ছাড়াও চর মোজাম্মেলে বিদ্রোহী প্রার্থীর ৩টি অফিস ভাঙচুরের অভিযোগ যাওয়া গেছে। অন্যদিকে মঙ্গল সিকদার বাজারে একটি  মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। এ সময় সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছে। এদের মধ্যে গুরুতর কয়েক জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এদিকে পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ৯ জনকে আটক করে।  তজুমদ্দিন থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফারুক আহমেদ জানান, সংঘর্ষের ঘটনায় ৯ জনকে আটক করা হয়েছে। এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর পক্ষ থেকে ১৬ জনের নামে ও অজ্ঞাত ১২০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর