× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

আওয়ামী লীগ ৫৯, বিদ্রোহী ৩২, জাপা ২

বাংলারজমিন

বাংলারজমিন ডেস্ক
২০ মার্চ ২০১৯, বুধবার

দ্বিতীয় ধাপের ১১৬টি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৫৯টিতে আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। আর ৩২টিতে বিদ্রোহী প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। এছাড়া জাতীয় পার্টির ২ জন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। এর আগে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন ২৩ জন চেয়ারম্যান। বিজয়ী যারা-সিলেট বিভাগে- সিলেটে ১২ উপজেলার মধ্যে ৮টিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ছিলেন। এর মধ্যে পাঁচটিতেই জয়ী হয়েছেন তারা। এই পাঁচ বিদ্রোহী হলেন- জৈন্তাপুর উপজেলায় কামাল আহমদ,  গোয়াইনঘাটে ফারুক আহমদ, ফেঞ্চুগঞ্জে নুরুল ইসলাম, কোম্পানীগঞ্জে শামীম আহমদ ও বিয়ানীবাজারে আবুল কাশেম পল্লব। অন্যদিকে আওয়ামী লীগের দলীয় বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন- সিলেট সদরে আশফাক আহমদ, দক্ষিণ সুরমায় আবু জাহিদ, বিশ্বনাথে এস এম নুনু মিয়া, বালাগঞ্জে মোস্তাকুর রহমান মফুর, জকিগঞ্জে লোকমান উদ্দিন চৌধুরী, কানাইঘাটে আব্দুল মোমিন চৌধুরী এবং  গোলাপগঞ্জে ইকবাল আহমদ চৌধুরী।
মৌলভীবাজার জেলার ৭টি উপজেলার মধ্যে ২টিতে নৌকা, ৪টিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন এবং ১টিতে নৌকার প্রার্থী বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়েছেন। নৌকার বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন-শ্রীমঙ্গলে শ্রী রনধীর কুমার দেব, কমলগঞ্জ উপজেলায় অধ্যাপক রফিকুর রহমান। স্বতন্ত্র (বিদ্রোহী) প্রার্থীরা হলেন- রাজনগরে শাহজাহান খান, কুলাউড়ায় একেএম শফি আহমদ সলমান, জুড়ীতে এম এ মুঈদ ফারুক, বড়লেখায় সোয়েব আহমদ। রংপুর বিভাগ- রংপুরের চার উপজেলায় তিনটিতে আওয়ামী লীগ ও একটিতে জাতীয় পার্টি প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। এর আগে গঙ্গাচড়া ও কাউনিয়ায়  চেয়ারম্যান পদে আগেই আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। বিজয়ী হয়েছেন- তারাগঞ্জে আওয়ামী লীগের আনিছুর রহমান লিটন, পীরগঞ্জে নুর মোহাম্মদ মন্ডল, বদরগঞ্জে ফজলে রাব্বী সুইট এবং পীরগাছায় জাতীয় পার্টির আবু নাসের শাহ মাহবুবার রহমান। গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে আওয়ামী লীগের শাহরিয়ার খান বিপ্লব ও পলাশবাড়ীতে মোকছেদ চৌধুরী। দিনাজপুরে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হলেন আওয়ামী লীগের- বীরগঞ্জে আমিনুল ইসলাম, বিরলে একে এম মোস্তাফিজুর রহমান বাবু, ফুলবাড়ীতে আতাউর রহমান মিল্টন, নবাবগঞ্জে আতাউর রহমান এবং আওয়ামী লীগের বিদ্রোহীরা হলেন- খানসামায় আবু হাতেম, চিরিরবন্দরে তারিকুল ইসলাম তারিক, বিরামপুরে খায়রুল আলম রাজু। এ ছাড়া বোচাগঞ্জে জাতীয় পার্টির জুলফিকার হোসেন ও কাহারোলে (স্বতন্ত্র) আবদুল মালেক সরকার। চট্টগ্রাম বিভাগের-খাগড়াছড়ির ৮টি উপজেলার মধ্যে ৬টিতে আওয়ামী লীগ ও ২টিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। আওয়ামী লীগের নির্বাচিতরা হলেন- দীঘিনালায় আবুল কাশেম, রামগড়ে বিশ্ব প্রদীপ ত্রিপুরা, লক্ষ্মীছড়িতে বাবুল চৌধুরী, মাটিরাঙ্গায় রফিকুল ইসলাম, খাগড়াছড়ি সদরে মো. শানে আলম (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়) ও মানিকছড়ি উপজেলায় মো. জয়নাল আবেদীন (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়)। বান্দরবানে ৬টিতে আওয়ামী লীগ ও একটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী বিজয়ী হয়েছে। বান্দরবান সদরে এ কে এম জাহাঙ্গীর (নৌকা),  লামায়  মো. মোস্তাফা জামাল (নৌকা), রোয়াংছড়িতে চহাইমং মারমা (নৌকা), থানচিতে থোয়াই হ্লা মং মারমা (নৌকা), রুমায় উ হ্লা চিং মারমা (নৌকা), নাইক্ষ্যংছড়িতে অধ্যাপক মো. শফিউল্লাহ (নৌকা) বিজয়ী হয়। এদিকে আলীকদম উপজেলায় স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল কালাম বিজয়ী হয়। পাবনা ৯টি উপজেলা পরিষদে নির্বাচনে ৬টিতে আওয়ামী লীগ আর ৩টিতে বিদ্রোহী প্রার্থী চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এদের মধ্যে ২টিতে আওয়ামী লীগের পাবনা সদরে মোশারফ হোসেন  ও সুজানগরে মো. শাহিনুজ্জামান বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। ঈশ্বরদীতে নুরুজ্জামান বিশ্বাস (নৌকা), আটঘরিয়ায় তানভীর ইসলাম (স্বতন্ত্র), চাটমোহরে আব্দুল হামিদ (নৌকা), ভাঙ্গুড়ায় মো. বাকিবিল্লাহ (নৌকা), ফরিদপুরে গোলাম হোসেন গোলাপ (স্বতন্ত্র), সাঁথিয়ায় আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ (নৌকা), বেড়ায় আব্দুল কাদের (নৌকা), এদিকে ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে এমএম মোশাররফ হোসেন (নৌকা),  টানা তৃতীয়বারের মতো চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। কক্সবাজারের চকরিয়ায় বিদ্রোহী প্রার্থী ফজলুল করিম সাঈদী বিজয়ী হন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর