× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

আশ্রয় পেলো রাজনগরে কুড়িয়ে পাওয়া শিশুটি

বাংলারজমিন

রাজনগর (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
২১ মার্চ ২০১৯, বৃহস্পতিবার

অবশেষে দীর্ঘ দুই মাস পর আশ্রয় পেলো কুড়িয়ে পাওয়া শিশুটি। উপজেলার মুন্সিবাজার ইউনিয়নের খালাগাঁও গ্রামের নিঃসন্তান হেপি বেগম (৪৫) মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যার হাসপাতাল থেকে গ্রহণ করেন। এ সময় রাজনগর থানার উপ-পরিদর্শক আবু মোকসেদ পিপিএমসহ হাসপাতালের স্টাফরা উপস্থিত ছিলেন। পুলিশ ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, গত ১৩ই জানুয়ারি মনসুরনগর ইউনিয়নের বড়কাপন গ্রামের রোকেয়া বেগম (৫০) ক্ষেতে সবজি তোলার সময় বাঁশের বেড়ায় ঝুলানো বাজারের ব্যাগে একটি শিশু দেখতে পান। কোয়াশার পানিতে জবুথবু ফুটফুটে মেয়ে শিশুটি কাঁদছিল। তিনি শিশুটিকে বাড়িতে নিয়ে যান। খবর দেন মৌলভীবাজারে বাসায় থাকা তার দেবর ডিডরাইটারু মখদ্দুস মিয়াকে। খবর পৌঁছে যায় রাজনগর থানায়ও।
রাজনগর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবু মোকসেদ পিপিএম ছুটে যান ঘটনাস্থলে। শিশুটির অবস্থা দেখে তারও চোখে জল এসে যায়। ঠাণ্ডায় হিম হয়ে যাওয়া শিশুটিকে দ্রুত নিয়ে যান মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যার হাসপাতালে। তিনি হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডের চিকিৎসকদের সঙ্গে যোগাযোগ করে দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন। এরপর থেকে দীর্ঘ দুই মাস শিশুটি মৌলভীবাজার সমাজসেবা বিভাগের তত্ত্বাবধানে হাসপাতালেই ছিল। এদিকে শিশুটিকে দত্তক নিতে অনেকেই আদালতে আবেদন করেন। পরে আদালত গত ১৭ই মার্চ হেপি বেগমকে দেয়ার নির্দেশ দিলে তিনি বুধবার বিকালে শিশুটি গ্রহণ করেন।
রাজনগর থানার উপ-পরিদর্শক আবু মোকসেদ পিপিএম বলেন, আদালতের নির্দেশে শিশুটিকে হেপি বেগমের কাছে দেয়া হয়েছে। বর্তমানে শিশুটি ভালো আছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর