× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

দেবরের কাছে ভাবির পরাজয়

বাংলারজমিন

স্টাফ রিপোর্টার, মৌলভীবাজার থেকে
২১ মার্চ ২০১৯, বৃহস্পতিবার

চেয়ারম্যান পদে এই উপজেলায় আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন চেয়েছিলেন ৩ জন। এর মধ্যে ছিলেন একই ঘরের দুইজন। একজন দলীয় মনোনয়ন পেলে অন্যজন হন বঞ্চিত। কিন্তু ভোটের মাঠে প্রার্থী হিসেবে অন্য দু’জনসহ ৩ জনই ছিলেন সক্রিয়। দেবর বনাম ভাবি। ওই উপজেলায় নৌকা আর আনারস প্রতীকের লড়াই নিয়ে ভোটের মাঠ ছিল সরগরম। জেলাজুড়ে এই উপজেলার নির্বাচন নিয়ে সবার ছিল বাড়তি কৌতূহল। আর নানা আলোচনা-সমালোচনা।
ভোটের লড়াইয়ে বিজয়ের মালা কে পরেন এ নিয়ে ছিল সবার প্রতীক্ষা। জেলার জুড়ী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বর্তমান চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের মনোনীত গুলশান আরা মিলি হলেন ভাবি আর আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী হল্যান্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা এম এ মুঈদ ফারুক হলেন দেবর। সম্পর্কে তারা আপন দেবর-ভাবি। প্রয়াত সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম এম এ মোহিত আসুক-এর স্ত্রী হলেন গুলশান আরা মিলি ও আপন ভাই হলেন এম এ মুঈদ ফারুক। নির্বাচন শেষে ভোটের ফলাফলে ভাবির অবস্থান তৃতীয়। আর দেবর এম এ মুঈদ ফারুক হন বিজয়ী। নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এ মুঈদ ফারুক আনারস প্রতীকে ২৫ হাজার ২৮২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের অপর বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী কিশোর রায় চৌধুরী মনি। ঘোড়া প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ২০ হাজার ৬৬ ভোট। আর আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী গুলশান আরা মিলি নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৫ হাজার ৭৭৬টি ভোট। জানা যায়, মোট কাস্টিং ভোটের ৮ ভাগের ১ ভাগের নিচে হওয়ায় জামানত হারাতে হয় ভাবিকে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর