× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

পাসপোর্ট ভেরিফিকেশনে বিচারপতির বাসায় ঘুষ দাবি, এএসআইয়ের কারাদণ্ড

অনলাইন

অনলাইন ডেস্ক
(৫ বছর আগে) মার্চ ২১, ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৩:৫৭ পূর্বাহ্ন

পাসপোর্টের পুলিশ ভেরিফিকেশনের জন্য বিচারপতির বাসায় ঘুষ চাওয়ার অভিযোগে পুলিশের  স্পেশাল ব্রাঞ্চের এএসআই সাদেকুল ইসলামকে (সাময়িক বরখাস্ত) দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ ঢাকার ৯ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। আদালতের পেশকার ফুরকান মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মো. সাদেকুল ইসলাম ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গি থানার চড়োল গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে। বিচারক আসামিকে দণ্ডবিধির ৪১৯ ধারায় এক বছর বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং দুদক আইনের ৫ (২) ধারায় এক বছর বিনাশ্রমে কারাদণ্ডাদেশ দেন। উভয় দণ্ড পৃথকভাবে চলবে বলে আদেশে বলেন।

এদিন আসামি সাদেকুল ইসলাম রায় ঘোষণার সময় আদালতে হাজির ছিলেন। রায় ঘোষণা শেষে সাজা পরোয়ানা ইস্যু করে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৬ সালের ২৩শে আগস্ট বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর রহমানের দুই মেয়ের পাসপোর্ট ভেরিফিকেশনের জন্য সাদেকুল ইসলাম তার বাসায় যান। এরপর বিচারপতির স্ত্রী ডা. সাবরিনা মোনাজিলিনের কাছে দুই হাজার টাকা ঘুষ দাবি করেন। ডা. সাবরিনা আসামি সাদেকুলকে চা-নাস্তা করার জন্য বকশিস দিতে চাইলে না নিয়ে দুই হাজার টাকা দাবি করেন।

পরে ওই ঘটনায় একই বছরের ৩১শে আগস্ট বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের দায়িত্বপ্রাপ্ত জেলা জজ  হোসনে আরা শাহবাগ থানায় বাদি হয়ে মামলাটি করেন।
পরে গত ২০১৭ সালের ৪ঠা মে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক রাহিলা খাতুন অভিযোগপত্র দাখিল করেন। মামলা চলাকালে বিভিন্ন সময়ে চারজন সাক্ষীর জবানবন্দি গ্রহণ করেন আদালত।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর