× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

আদভানীকে বিদায় দিয়ে অমিত শাহ প্রার্থী মোদি বারানসি, স্মৃতি ইরানি আমেথিতেই

দেশ বিদেশ

কলকাতা প্রতিনিধি
২৩ মার্চ ২০১৯, শনিবার

দেশজুড়ে নির্বাচনের মনোনয়ন প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাওয়ার তিনদিনের শেষে বিজেপি তাদের সর্বভারতীয় প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় প্রকাশিত প্রার্থী তালিকায় প্রথম দফায় ৫৪৩টি আসনের মধ্যে ২৩টি রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলের ১৮৪ জনের নাম রয়েছে। এ তালিকা থেকে বর্ষীয়ান নেতা লালকৃষ্ণ আদভানীকে ছেঁটে ফেলা হয়েছে। গুজরাটের গান্ধীনগরের  সেই আসনে জীবনে প্রথম লোকসভায় প্রার্থী হচ্ছে দলের সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ। প্রার্থী তালিকায় নতুন কোনো চমক না থাকলেও গতবারের প্রায় ডজন খানেক প্রার্থীকে এবার বাদ দেয়া হয়েছে। বিজেপি’র বক্তব্য, নির্বাচনে জয়কেই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। দলের সমীক্ষাতেও উঠে এসেছে, আদভানীর বদলে অমিত শাহ প্রার্থী হলেই জয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। মুরলীমনোহর  যোশী, ভগৎ সিংহ কোশিয়ারি, ভুবনচন্দ্র খান্ডুরির মতো প্রবীণ নেতাদের নামও প্রথম তালিকায় জায়গা হয়নি।  প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবারও বারানসি থেকেই প্রার্থী হচ্ছেন।
তবে অন্যও আরও কোনও আসনে তিনি প্রার্থী হবেন কি না তা এখনও জানানো হয়নি। আমেথিতে রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে গতবারের পরাজিত প্রার্থী স্মৃতি ইরানিকেই ফের লড়াই করতে প্রার্থী করা হয়েছে। জনপ্রিয়তার নিরিখেই হেমা মালিনীকে ফের মথুরায় প্রার্থী করা হয়েছে। প্রত্যাশিতভাবেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের মধ্যে লক্ষ্ণৌয়ে রাজনাথ সিংহ, নাগপুরে নিতিন গডকড়ি, পশ্চিম অরুণাচল প্রদেশ কিরেণ রিজিজু, জয়পুরে রাজ্যবর্ধন রাঠোর প্রার্থী হয়েছেন। বাদ পড়েছেন কৃষিমন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী কৃষ্ণা রাজ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ আগেই জানিয়েছেন, তিনি প্রার্থী হবেন না। অর্থমন্ত্রী নিজে কিছু না বললেও তিনিও অসুস্থ থাকায় তাকে সম্ভবত প্রার্থী করা হচ্ছে না।  বিজেপি’র এই প্রার্থী তালিকা নিয়ে কংগ্রেস কটাক্ষ করতে ছাড়েনি। কংগ্রেসের মুখপাত্র রণদীপ সিংহ সুরজেওয়ালা বলেছেন, প্রথমে জোর করে লালকৃষ্ণ আদভানীকে মার্গদর্শক মণ্ডলীতে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছিল। এবার তার আসনও কেড়ে নেয়া হলো। মোদি যখন দলের প্রবীণ নেতাদেরই সম্মান করতে পারেন না,  দেশের জনতাকে কী করে করবেন? তাই কংগ্রেসের স্ল্লোগান, বিজেপি ভাগাও, দেশ বাঁচাও।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর