× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

আইন লঙ্ঘন হচ্ছে শতভাগ তামাকপণ্য বিক্রয়কেন্দ্রে

দেশ বিদেশ

স্টাফ রিপোর্টার
১৯ এপ্রিল ২০১৯, শুক্রবার

বাংলাদেশে তামাকপণ্য বিক্রি হয় এমন দোকানগুলোতে আইন অনুসারে তামাকের বিজ্ঞাপন, প্রচারণা ও প্রদর্শনীর ওপর নিষেধাজ্ঞা যথাযথ ভাবে পালন করা হচ্ছে না। ৬৬ শতাংশ বিক্রয়কেন্দ্রে তামাকের কোনো ধরনের বিজ্ঞাপন দেখা না গেলেও, প্রোডাক্ট ডিসপ্লের অংশ হিসেবে সব বিক্রয়কেন্দ্রেই তামাকপণ্যের খালি মোড়ক সাজিয়ে রাখতে দেখা গেছে। গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবে ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আয়োজিত এক সেমিনারে এমন তথ্য জানিয়েছে বিশেষজ্ঞরা। আয়োজকরা জানান, দোকানগুলোতে আইন অনুসারে তামাকের বিজ্ঞাপন, প্রচারণা ও প্রদর্শনীর ওপর নিষেধাজ্ঞা যথাযথ ভাবে মেনে চলা হয় কি না তা জানতে ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশ জরিপ করেছে। ক্যাম্পেইন ফর টোব্যাকো ফ্রি কিডস-সিটিএফকের কারিগরি সহযোগিতায় জরিপটি পরিচালনা  করা হয়। ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের প্রোগ্রাম অফিসার ডা. আহমাদ খায়রুল  আবরার গবেষণার ফলাফল তুলে ধরে বলেন, দেশের কোনো তামাকপণ্যের দোকানেই আইন শতভাগ মেনে চলতে দেখা যায়নি। দেশে তামাক বিক্রি হয় এমন দোকানগুলোর ১৮ শতাংশে তামাকপণ্যের স্টিকার, ১৪ শতাংশ দোকানে পোস্টার, ৮ শতাংশে ব্র্যান্ডিং মার্ক, ১ শতাংশ দোকানে ব্যানার  দেখা গেছে।  এসবের পাশাপাশি বিভিন্ন দোকানে তামাকপণ্যের ব্র্যান্ড সম্বলিত ডিসকাউন্ট কুপন, উপহার সামগ্রী, দোকানির গেঞ্জি ছিল, যা তামাকপণ্যের পরোক্ষ  বিজ্ঞাপন। ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের রোগতত্ত্ব ও গবেষণা বিভাগের প্রধান অধ্যাপক সোহেল রেজা চৌধুরীর সভাপতিত্বে সেমিনারে আরো উপস্থিত ছিলেন এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান ও ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্নেন্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের সিনিয়র ফেলো অধ্যাপক ড. নাসিরুদ্দিন আহমেদ, সাবেক অতিরিক্ত সচিব রুহুল কুদ্দুস প্রমুখ।।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর