× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের ৭ বছরের কারাদণ্ড

অনলাইন

অনলাইন ডেস্ক
(৫ বছর আগে) এপ্রিল ২৪, ২০১৯, বুধবার, ১:৩৩ পূর্বাহ্ন

দুদকের করা মানিলন্ডারিং মামলায় ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের সাত বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে ১২ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে। আজ ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩ এর বিচারক আবু সৈয়দ দিলজার  হোসেন এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার আগে মামুনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। গিয়াস উদ্দিন আল মামুন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বন্ধু।

এর আগে ৮ই এপ্রিল রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য ২৪শে এপ্রিল দিন ধার্য করেন বিচারক।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, বিটিএল ও গ্লোব ফার্মাসিউটিক্যালের চেয়ারম্যান এম শাহজাদ আলী রেলওয়ের সিগন্যাল সিস্টেম আধুনিকায়নের টেন্ডার পান। কিন্তু কার্যাদেশ চূড়ান্ত করার সময় মামুন তার কাছে অবৈধ কমিশন দাবি করেন।
অন্যথায় কার্যাদেশ বাতিলের হুমকি দেন।

হুমকি দিয়ে মামুন ২০০৩ থেকে ২০০৬ সালের মধ্যে ৬ কোটি এক লাখ ৫৭ হাজার ৭৬২ টাকা গ্রহণ করেন। পরবর্তীতে তা বাংলাদেশ থেকে লন্ডনের ন্যাটওয়েস্ট ব্যাংকে পাচার করেন। ওই ঘটনায় ২০১১ সালের ২২শে সেপ্টেম্বর ঢাকার ক্যান্টনমেন্ট থানায় মামলাটি করে দুদক। পরের বছর ২৯শে এপ্রিল মামুনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করে দুদক। চার্জশিটভুক্ত ১২ সাক্ষীর মধ্যে বিভিন্ন সময় ১০ জন আদালতে সাক্ষ্য দেন।

বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে ২০০৭ সালের ৩০শে জানুয়ারি যৌথ বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হন গিয়াস উদ্দিন আল মামুন। এরপর থেকে তিনি কারাগারে। ২০১৩ সালের ১৭ই নভেম্বর গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে অপর এক অর্থপাচার মামলায় সাত বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালত। রায়ে কারাদণ্ডের পাশাপাশি মামুনকে ৪০ কোটি টাকা জরিমানাও করা হয়। পাচার করা ২০ কোটি ৪১ লাখ ২৫ হাজার ৬১৩ টাকা রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করারও নির্দেশ  দেন আদালত।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর