× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য অস্বাভাবিক হবে না: কৃষিমন্ত্রী

দেশ বিদেশ

সংসদ রিপোর্টার
২৬ এপ্রিল ২০১৯, শুক্রবার

আসন্ন রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য অস্বাভাবিক হবে না বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক। তিনি বলেছেন,মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে থাকবে সব পণ্যের দাম। পবিত্র রমজান মাসে দ্রব্যমূল্য ভোক্তাদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখতে সচেষ্ট থাকবেন বলে ব্যবসায়ী নেতারা আশ্বস্ত করেছেন। এছাড়াও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে প্রতিদিন বিভিন্ন বাজারের মূল্য পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। গতকাল স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদ অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্বে একাধিক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান তিনি। বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির অনুপস্থিতির কারণে সংসদে তার পক্ষে প্রশ্নের উত্তর দেন কৃষিমন্ত্রী। তিনি জানান, পবিত্র রমজান উপলক্ষে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য সামগ্রীর বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের নেতৃত্বে প্রতিদিন দু’টি করে মোট ১৪টি টিম ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন বাজারে মূল্য পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ কাজে নিয়োজিত রয়েছে। বাজার মনিটরিং টিম বিভিন্ন পাইকারি ও খুচরা বাজার নিয়মিতভাবে পরিদর্শন করে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রীর মূল্য, মজুদ ও সরবরাহ পরিস্থিতি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করে থাকেন।
কোনরূপ অস্বাভাবিক অবস্থা/পরিস্থিতি হলে সে সম্পর্কে তাৎক্ষণিকভাবে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকে। এই টিম ব্যবসায়ীদের প্রেষণা প্রদান এবং প্রয়োজনে জরিমানাসহ অন্যান্য শাস্তি আরোপ করে থাকে।
এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে ড. আবদুর রাজ্জাক বলেন, রমজান মাসে অনেক স্থানে চাঁদাবাজি হয়। আন্তঃমন্ত্রণালয় গঠন করে এ ব্যাপারে একাধিক টিম চাঁদাবাজি বন্ধে ব্যাপক অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। এ ব্যাপারে সার্বক্ষণিক নজরদারী করা হচ্ছে। সরকারি দলের সংসদ সদস্য নুুরুন্নবী চৌধুরী শাওনের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, পোশাক শিল্প বাংলাদেশের জাতীয় অর্থনীতিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ খাত। বর্তমানে আমাদের রফতানি আয়ের প্রায় শতকরা ৮৩ দশমিক ৯১ ভাগ এই খাত হতে আসে এবং প্রায় ৪০ লাখ জনবল এই খাতে কর্মরত রয়েছে। সংসদ সদস্য মোহাম্মদ সাহিদুজ্জামানের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, সার্কভূক্ত ৬টি দেশের সঙ্গেই বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে। এর মধ্যে সর্বাধিক বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে পাশ্ববর্তী দেশ ভারতের সঙ্গে। ভারত থেকে ৮ হাজার ৬২১ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য আমদানী করা হলেও বিপরীতে দেশটিতে বাংলাদেশী পণ্য রফতানি হয় মাত্র ৮৭৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। সেই হিসেবে ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ ৭ হাজার ৭৪৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর