× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

দেশকে গর্ব করার উপলক্ষ এনে দেবেন আমির

খেলা

স্পোর্টস ডেস্ক
২২ মে ২০১৯, বুধবার

বাজে ফর্মের কারণে পাকিস্তানের বিশ্বকাপের প্রাথমিক দল থেকে ছিটকে যান বাঁহাতি পেসার মোহাম্মদ আমির। তবে চূড়ান্ত দলে তাকে রেখেছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। আর সুযোগ পেয়ে টুইট বার্তায় আমির বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, পাকিস্তানের বিশ্বকাপ দলে সুযোগ পেয়ে কৃতার্থ এবং গর্বিত। শতভাগ দেয়ার চেষ্টা করব। চেষ্টা করব দেশকে গর্বিত করার। আমার জন্য যারা দোয়া করেছেন এবং সমর্থন দিয়েছেন, সবাইকে ধন্যবাদ। এখন আরো বেশি করে দরকার হবে সেটা।’
উত্থান-পতনের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে আমিরের ক্যারিয়ার। ‘নতুন ওয়াসিম আকরাম’ খেতাব পেয়ে যাওয়া এ পেসার ২০১০ সালে স্পট ফিক্সিং করে ৫ বছরের জন্য নিষিদ্ধ হন।
নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ফেরেন দলে। খেলেছেন ২০১৫ বিশ্বকাপও। ওই আসরে দলকে কিছুই দিতে পারেননি। তবে আমির নিজের সামর্থ্যের প্রমাণ দেন ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ২০১৭ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে। প্রতিপক্ষ ভারতের টপঅর্ডার গুঁড়িয়ে পাকিস্তানকে এনে দেন শিরোপা।
কিন্তু চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পর বোলিংয়ে ধার কমে গেছে আমিরের। শেষ ১৪ ম্যাচে নিতে পেরেছেন মাত্র ৪ উইকেট! একারণেই মূলত বিশ্বকাপ দল থেকে বাদ দেয়া হয় আমিরকে। তবে আমিরকে বাদ দেয়ার পক্ষপাতী ছিলেন না কিংবদন্তি ওয়াসিম আকরাম। ইংল্যান্ডের উইকেট যতই ব্যাটিং সহায়ক হোক, সেখানে আমিরের মতো একজন বোলারের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন তিনি। ১৯৯২ বিশ্বকাপ ফাইনালের সেরা বোলার বলেন, ‘বিশ্বকাপে ও আমার প্রথম পছন্দ।’ শেষ পর্যন্ত আমিরের কপাল খুলে গেল আর কপাল পুড়ল আরেক বাঁহাতি জুনায়েদ খানের। আগের দুটো বিশ্বকাপে পাকিস্তান স্কোয়াডে থাকলেও খেলতে পারেননি জুনায়েদ। খেলা হলো না এবারও।



অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর