× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ব্রিজ ধসের আশঙ্কা

বাংলারজমিন

স্টাফ রিপোর্টার, উখিয়া থেকে
২৩ মে ২০১৯, বৃহস্পতিবার

উখিয়ার বৃহত্তর পূর্বাঞ্চলের সাথে নাইক্ষ্যংছড়ি উখিয়াসহ বিভিন্ন এলাকার যোগাযেগের একমাত্র মাধ্যম দরগাহবিল ডেইলপাড়া ব্রিজের সংযোগ সড়কটি বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে ৩ বছর ধরে। ফলে সড়কটি ভারসাম্যহীন হয়ে নড়বড়ে হয়ে উঠেছে। আসন্ন বর্ষা মৌসুমে পাহাড়ি ঢলে এ সড়কটি ধসে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। গ্রামবাসীর দাবি সড়কের দুই পাশে গাইডওয়াল নির্মাণপূর্বক মাটি ভরাট করা না হলে এতদঞ্চলে অর্ধ লক্ষাধিক মানুষকে পোহাতে হবে অসহনীয় দুর্ভোগ। ১৯৯১ সালে রেজুখালের ছব্বির মেম্বারের বাড়ি সংলগ্ন এলাকায় ৬০ ফুট দীর্ঘ ও ফুট প্রস্থের এই ফুট ব্রিজটি নির্মাণ করেছিল উখিয়া উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি)। রেজুখালের পাহাড়ি ঢলের প্রচণ্ড স্রোতে ধাক্কায় ব্রিজের সংযোগ সড়কটি বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে স্থানীয় প্রতিবেশী মাস্টার আনোয়ারুল ইসলাম বিষয়টি প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে অবহিত করেন। এ সময় স্থানীয় রাজাপালং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়মী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী ৪ লাখ টাকা উক্ত ব্রিজের সংযোগ সড়ক সংস্কারের জন্য বরাদ্দ দেয়। স্থানীয় ইউপি সদস্য সৈয়দ আকবর মেম্মার জানায় উক্ত ৪ লাখ টাকা ব্রিজের সংযোগ সড়কের কাজ সম্পন্ন করে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নত হলেও তা বেশি দিন টিকে নেই।
গত বর্ষায় বৃষ্টির পানিতে সংযোগ সড়কটি আবারো বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়লে স্থানীয় জনসাধারণ বালির বস্তা দিয়ে যাতায়াতে ব্যবস্থা করে। স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য জালাল আহম্মেদ চৌধুরী জানান, ব্রিজের দুপাশে গাইডওয়ালসহ মাটি ভরাটের কাজ সম্পন্ন করে পানির স্রোত ঠেকানোর জন্য একটি স্পার্ক নির্মাণ করা না হলে এ ব্রিজটি যেকোনো সময়ে ধসে পড়তে পারে। উপজেলা প্রকৌশলী মো. রবিউল ইসলামের সাথে আলাপ করা হলে তিনি উক্ত ব্রিজটি সরজমিনে তদন্ত করে সংস্কার করে দেওয়ার আশ্বস্ত করেন।

অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর