× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

‘বোলার আগ্রাসী না হলে ব্যাটসম্যান আধিপত্য দেখাবে’

খেলা

স্পোর্টস ডেস্ক
২৩ মে ২০১৯, বৃহস্পতিবার

ব্যাটিং সহায়ক উইকেটে এমনিতেই আধিপত্য দেখান ব্যাটসম্যানরা। তাদের আধিপত্য দেখা যাবে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠেয় ২০১৯ বিশ্বকাপেও। আর পাকিস্তানের বাঁহাতি পেসার ওয়াহাব রিয়াজ বলেন, ‘এ ধরনের উইকেটে বোলাররা আগ্রাসী মেজাজ না দেখালে তাদের উপর আরো চড়াও হবেন ব্যাটসম্যানরা।’
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সর্বশেষ ওয়ানডে সিরিজে পাকিস্তানের পেসাররা মোটেও সুবিধা করতে পারেননি। ৪ ম্যাচের তিনটিতে ইংল্যান্ড ৩৫০-এর উপর স্কোর করে। আর একটিতে পাকিস্তান ৩৪০ রান করেও পরাজিত হয়। প্রতি ম্যাচেই ডেথ ওভারগুলোতে পাকিস্তানি পেসাররা দেদারসে রান বিলিয়েছেন। রিভার্স সুইংয়ে পারদর্শী ওয়াহাব বিশ্বকাপে এই ঘাটতি অনেকটা পূরণ করে দিতে পারেন। তিনি বলেন, ‘ইংল্যান্ডের কন্ডিশনে ডেথ ওভারগুলোতে রিভার্স সুইং ও ভ্যারিয়েশন থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ।
শুকনা কন্ডিশনে যে দল ভালো রিভার্স সুইং করতে পারবে তারা এগিয়ে থাকবে। আমি রিভার্স সুইং করতে জানি। শেষ ওভারগুলোতে প্রতিপক্ষের ব্যাটসম্যানদের বেঁধে রাখতে চেষ্টা করবো।
আগ্রাসী স্বভাবের ওয়াহাব রিয়াজ ছিলেন গত বিশ্বকাপের অন্যতম সেরা বোলার। কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত ৭ ম্যাচে নিয়েছিলেন ১৬ উইকেট। গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে জিততেই হতো পাকিস্তানকে। ওই ম্যাচে ব্যাট হাতে অপরাজিত ৫৪ ও বল হাতে ৪৫ রানে ৪ উইকেট নেন ওয়াহাব। এরপর কোয়ার্টার ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বিশ্বকাপ ইতিহাসের অন্যতম সেরা স্পেলটি করেন এ বাঁহাতি পেসার। ডেভিড ওয়ার্নার, মাইকেল ক্লার্ককে আউট করার পর ওয়াহাব একের পর এক শর্ট বল দিয়ে যান শেন ওয়াটসনকে।
২০১৭ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সর্বশেষ পাকিস্তানের জার্সিতে খেলেছিলেন ওয়াহাব। দলে জায়গা হারিয়ে ঘরোয়া টুর্নামেন্টগুলোতে মনোযোগ দেন তিনি। সর্বশেষ পাকিস্তান কাপে ৫ ম্যাচে ১০ উইকেট নিয়ে টুর্নামেন্ট সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জেতেন ওয়াহাব। তবে ফর্মে থাকলেও পাকিস্তানের বিশ্বকাপের প্রাথমিক দলে ছিলেন না তিনি। তবে প্রধান নির্বাচক ইনজামাম-উল-হক চূড়ান্ত দলে ওয়াহাবকে সুযোগ দিয়েছেন। ওয়াহাবও নিজের স্কিল দেখাতে প্রস্তুত। তিনি বলেন, গত দুই বছরে আমি অনেক পরিশ্রম করে পরিণত বোলার হয়েছি। আমি অনেক কিছু শিখেছি। ফলাফল সবাই দেখেছে।  এক ম্যাচের উপর ভিত্তি করে একজন বোলারকে মূল্যায়ন করতে পারেন না আপনি। বোলার হিসেবে আমার ৬০, ৭০ অথবা ৮০ রান হজম করার সম্ভাবনা থাকে। অতীতে এমনটা ঘটেছেও। কিন্তু এর মানে এই নয় যে আমি আমার স্কিল ও সামর্থ্য হারিয়ে ফেলেছি।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর