× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে ঢুকছে ভারতীয় চাল

বাংলারজমিন

চাঁপাই নবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
২৪ মে ২০১৯, শুক্রবার

বোরো ধানের বাম্পার ফলনে ধানের ন্যায্য দাম নিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষকরা। এই অবস্থায় ভারত থেকে চাল আমদানি করছেন দেশের কিছু ব্যবসায়ী। আমদানিকারক ও ভারতের কৃষকরা লাভবান হলেও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দেশের কৃষক পরিবারগুলো। বর্তমান মৌসুমে দেশে ধানের প্রচুর উৎপাদন হওয়া সত্ত্বেও দেশে যখন বিদেশ থেকে ট্রাকে ট্রাকে ঢুকছে চাল ঠিক তখনই এক শ্রেণির মিল-মালিকদের যোগসাজশে কম দামে বিক্রি হচ্ছে ধান। সোনামসজিদ স্থলবন্দরের চাল আমদানিকারক তাসনিম এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী বাবুল জানান, আমরা ভারত থেকে চাল আমদানি করছি। দেশের বাজারে আমদানি করা চালের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। বিভিন্ন জাতের চালে ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। আমরা মূলত ভারত থেকে ৩৯০ থেকে ৪শ’ ডলার দিয়ে চাল আমদানি করে থাকি।  আমাদের আগের এলসি করা চালেও গত ২২ তারিখের পরে নতুন করে সরকারের আরোপ করা ট্যাক্স দিতে হচ্ছে।
যার কারণে আমাদের ক্ষতির মুখে পড়তে হবে। সাহাপাড়ার প্রান্তিক কৃষক সাইফুদ্দিন জানান, দেশে ধানের যে উৎপাদন হয়েছে তা দিয়ে এক প্রকার দেশের চাহিদা মিটতো। সরকার বিদেশ থেকে চাল আমদানি করাতেই আমরা ধানের দাম কম পাচ্ছি। সরকারের কাছে অনুরোধ চাল আমদানি বন্ধ করে দেশের কৃষকের কাছ থেকে ধান ক্রয় করে তা বিদেশে রপ্তানি করতে শুরু করলে আমরা ন্যায্য দাম পাবো। সোনামসজিদ স্থলবন্দর সহকারী কাস্টম্‌স কমিশনার বিল্লাল হোসেন জানান, চলতি মাসে সোনামসজিদ বন্দর দিয়ে প্রায় ১২শ’ টন চাল আমদানি হয়েছে। সর্ব শেষ গত বুধবার চাল আমদানি হয়, ১১ ট্রাকে ২৪২ টন চাল।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর