বাহুবলে ক্রীড়া সংস্থার নবগঠিত সাধারণ পরিষদকে চ্যালেঞ্জ করে আদালতে মামলা হয়েছে। মামলায় ইউএনও, এসিল্যান্ড, ওসি, যুব উন্নয়ন অফিসার, বাহুবল কলেজের অধ্যক্ষসহ এডহক কমিটির ৭ জনকে বিবাদীভুক্ত করা হয়েছে। গত ২৩শে মে সহকারী জজ আদালত, বাহুবলে এ স্বত্ব মামলাটি করেন ক্রীড়াবিদ মামুনুর রশীদ মামুন, শফিক মিয়া ও মাহফুজ আলম চৌধুরী। গত ২১শে মে উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার আহ্বায়ক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. জসীম উদ্দিন’র স্বাক্ষরে প্রকাশিত উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার ২১ সদস্যবিশিষ্ট সাধারণ পরিষদ বাতিলের দাবিতে এ মামলাটি দায়ের করা হয়েছে। মামলা সূত্রে জানা যায়, উপজেলা ক্রীড়া সংস্থা জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের ২০১৪ সালে প্রকাশিত স্থানীয় ক্রীড়া সংস্থার গঠনতন্ত্র মোতাবেক পরিচালিত হয়ে আসছে। বাহুবল উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার বর্তমান এডহক কমিটির আহ্বায়ক গত ২১শে মে উল্লিখিত গঠনতন্ত্রের বিভিন্ন ধারা, উপ-ধারার বিধি-বিধান না মেনেই সাধারণ পরিষদের তালিকা প্রকাশ করেন। এতে স্থানীয় ক্রীড়াবিদদের বাদ দিয়ে অক্রীড়াবিদদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এ নিয়ে স্থানীয় ক্রীড়াবিদদের মাঝে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়।
মামলায় উল্লেখ করা হয়, উপজেলা নির্বাহী অফিসার তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন না করে স্বৈরাচারী কায়দায় নিজের মনগড়া মতে ক্রীড়া সংস্থাকে পরিচালনা করছেন।
তার স্বেচ্ছাচারমূলক কাজ-কর্মের জন্য মহামান্য হাইকোর্ট তাকে স্বশরীরে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। উপজেলা প্রকৌশলী গোলাম মহিউদ্দিন চৌধুরীকে হাতকড়া পরানোর ঘটনায় এ নির্দেশ দেয়া হয়।