× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৫৯০ কোটি টাকা দান করলেন মার্কিন ধনকুবের

বিশ্বজমিন

মানবজমিন ডেস্ক
(৪ বছর আগে) জুন ১৯, ২০১৯, বুধবার, ১২:৩১ অপরাহ্ন

অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়কে ১৫ কোটি পাউন্ড বা প্রায় ১৫৯০ কোটি টাকা দান করলেন যুক্তরাষ্ট্রের ধনকুবের স্টিফেন শোয়ার্জম্যান। বিশ্বজুড়ে প্রসিদ্ধ বৃটেনের এই বিশ্ববিদ্যালয়ে একক ব্যক্তি হিসেবে তিনিই সর্বোচ্চ অংকের অর্থ দান করলেন। তার এই দানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে পড়াশোনা ও গবেষণার জন্য নতুন একটি ইন্সটিটিউট খোলা হবে। বৃটিশ সরকার বলেছে, বৃটেনে বড় অংকের বৈশ্বিক বিনিয়োগ এটা। এর আগে ম্যাচাচুসেটস ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজিতে (এমআইটি) স্টিফেন শোয়ার্জম্যান দান করেছেন ৩৫ কোটি ডলার বা ২৭ কোটি ৯০ লাখ পাউন্ড। সেখানে কম্পিউটিং এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিষয়ক একটি সেন্টার নির্মাণের জন্য তিনি এই অর্থ দান করেছেন। এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি।

এমন এক সময়ে মার্কিন বিলিয়নিয়ার স্টিফেন শোয়ার্জম্যান এই দান করলেন, যখন ব্রেক্সিট ইস্যুতে অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি আর্থিক সঙ্কটের মুখে পড়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ব্লাকস্টোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্টিফেন শোয়ার্জম্যান। সেখানে সবচেয়ে প্রসিদ্ধ যে কয়েকজন বিলিয়নিয়ার রয়েছেন তাদের অন্যতম তিনি। এর আগে বিলাসবহুল জীবনযাপনের জন্য তার কড়া সমালোচনা হয়েছে। কিন্তু সম্পতি শিক্ষাখাতে তিনি বড় অংকের অর্থ দান করছেন।

অর্থ দান করার বিষয়ে স্টিফেন শোয়ার্জম্যান বিবিসি’কে বলেছেন, অক্সফোর্ডকে তিনি অর্থ দান করছেন এই জন্য যে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এই সময়ে একটি বড় ইস্যু হয়ে উঠেছে। তিনি বলেন, এই মুহূর্তে বিশ্বের বেশির ভাগ সরকার এই ইস্যু মোকাবিলার জন্য একেবারে অপ্রস্তুত। এটা হলো একটি ভিন্ন রকমের প্রযুুক্তি। এক্ষেত্রে তারা নির্ভর করছে অক্সফোর্ডের মতো বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর, যারা তাদেরকে এ ইস্যুতে ভাবতে সহায়তা করবে।

তবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিস্তারের বিষয়ে সতর্ক করেছেন অনেক অর্থনীতিবিদ। তারা বলছেন, এতে সমাজের ওপর বড় রকমের প্রভাব পড়বে। কারণ, অটোমেশনের বা স্বয়ংক্রিয়তার জন্য অনেক মানুষ চাকরি হারাবেন। এ অবস্থাকে অনেক সময় চতুর্থ শিল্প বিপ্লব বলা হচ্ছে। অন্যদিকে সাইবার যুদ্ধের অপব্যবহার ও গণতন্ত্রের অবনতির বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন শিক্ষাবিদরা।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর