× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

এলআরবি ব্যান্ডে বিভক্তি

বিনোদন

স্টাফ রিপোর্টার
২৪ জুন ২০১৯, সোমবার

দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যান্ড ‘এলআরবি’-তে বিভক্তি দেখা দিয়েছে। এই ব্যান্ডের সদস্যরা এখন দুই ভাগে বিভক্ত। রোমেল ও ব্যান্ডের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য স্বপনের গত শুক্রবার বাকি সদস্যদের ছাড়াই একটি অনুষ্ঠানে পারফর্ম করার মধ্য এ বিভক্তি প্রকাশ্যে চলে এসেছে। বিভক্তির জন্য দুই পক্ষ একে অপরকে দোষারোপ করছেন। কেন জনপ্রিয় একটি ব্যান্ডের সদস্যদের এই বিভক্তি? এমন প্রশ্নের উত্তরে স্বপন বলেন, আমি এবং রোমেল বাধ্য হয়ে আলাদা শো করেছি। আমাদের বস (আইয়ু্‌ব বাচ্চু) নেই আজ আট মাসের মতো। এই সময়ে ব্যান্ডের অন্য সদস্যরা ‘এলআরবি’-র শো নিয়ে আমাদের সঙ্গে কোনো প্রকার আলোচনায় বসেনি। আমি এবং রোমেল গান বাজনা ছাড়া আর কিছু করি না।
এটাই আমাদের অর্থ উপার্জনের একমাত্র উৎস। কিন্তু অন্যদের ব্যবসা-বাণিজ্য আছে। শো না করলেও তারা চলতে পারবে। তারা যদি শো না করতে চায় সেটি আমাদের বলতে পারে। আমাদের তো চলতে হবে। কিন্তু তারা কেউ কখনো ঢাকার বাইরে আবার কেউ দেশের বাইরে থাকে। এভাবে আমরা কত দিন তাদের অপেক্ষায় থাকবো। তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি যারা ‘এলআরবি’-র গান ভালো গায় তাদের নিয়ে শো করবো। এদিকে এই বিভক্তি
সম্পর্কে অপর পক্ষের সদস্য এবং ব্যান্ডের ম্যানেজার শামিম বলেন, আমরা বরাবরই আমাদের বস আইয়ুব বাচ্চুকে সম্মান করে আসছি। তার অসম্মান হয় এমন কিছু আমরা করতে চাই না। কিন্তু স্বপন ভাই ও রোমেল তারা আমাদের এই মতের সঙ্গে এক হতে পারছেন না। আমরা চাই ‘এলআরবি’-র নতুন জার্নিটা ভালো ভাবে হোক। সেই সময়টুকুও তাদের নেই। তারা টাকার জন্য বিভিন্ন ধরনের শো করতে ওঠে পড়ে লেগেছেন। আইয়ুব বাচ্চুর মৃত্যুর পর থেকে ‘এলআরবি’ ব্যান্ডের সদস্যদের মধ্যে মতবিরোধ চলছে। কার হাত ধরে ‘এলআরবি’ এগিয়ে যাবে? কে গাইবে গান? প্রথমদিকে এই দুটি বিষয় নিয়ে বেশ জটিলতা সৃষ্টি হয় ব্যান্ডের সদস্যদের মধ্যে। গেল মে মাসে ‘এলআরবি’-তে ভোকাল হিসেবে যোগ দেন বালাম। সেই সময়ে ‘এলআরবি’-র নামও পরিবর্তন করা হয়। তবে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে ভক্তদের সমালোচনায় আবার স্বনামে তারা ফিরে আসেন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর