× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

বড় বড় প্রকল্পের কাজ একসঙ্গে চলায় ভোগান্তি হচ্ছে: ডিটিসিএ

এক্সক্লুসিভ

স্টাফ রিপোর্টার
২৫ জুন ২০১৯, মঙ্গলবার

 পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেস ওয়েসহ সকল বড় বড় প্রকল্পের কাজ একসঙ্গে চলমান থাকায় সাধারণ মানুষের ভোগান্তি হচ্ছে বলে মন্তব্য করছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) নির্বাহী পরিচালক খন্দকার রাকিবুর রহমান। তিনি বলেন, এসব উন্নয়ন কাজ প্রায় কাছাকাছি সময়ে শেষ হবে। এর সুফল জনগণ ভোগ করবে। গতকাল রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ডিটিসিএ আয়োজিত ‘ট্রাফিক সার্কুলেশন ছাড়পত্র’ বিষয়ে গণশুনানিতে তিনি এসব কথা বলেন।
ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, মানিকগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ ও নরসিংদী জেলাকে নিয়ে ঢাকা মহনগরীর পরিবহন ব্যবস্থাকে সুষ্ঠু, পরিকল্পিত, সমন্বিত ও আধুনিকরণে ২০১২ সালে ডিটিসিএ গঠন করা হয়। এসব জেলায় কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বহুতল ভবন ও আবাসন প্রকল্প নির্মাণে যানবাহন প্রবেশ-নির্গমন ও চলাচলে নকশা অনুমোদনের জন্য যে ছাড়পত্র নিতে হয় সে বিষয়ে এ গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়।
তিনি বলেন, ঢাকা শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়কের ওপর দিয়ে মাস র‌্যাপিড ট্রানজিটের (এমআরটি) কাজ চলছে। এটার কারণে দুর্ভোগ হচ্ছে। তবে এখন কাজ শেষ না করে বের হয়ে আসার সুযোগ নেই। তাই কিভাবে বিকল্প উপায়ে সাধারণ মানুষের চলাচল আরো স্বাভাবিক করা যায় সেদিকে সকল কর্তৃপক্ষকে কাজ করতে হবে।
উন্নয়নের ভালো দিকেরে সঙ্গে কিছু খারাপ দিকও রয়েছে। যেটা আমাদেরকে গ্রহণ করতে হবে।
গণশুনানিতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে আগত অতিথিদের কাছ থেকে প্রশ্ন ও পরামর্শের উত্তর দেন ডিটিসিএ নির্বাহী পরিচালক। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) ডিটিসিএর ছাড়পত্র বিবেচনায় নিচ্ছে না। এটার ব্যাপারে তিনি বলেন, রাজউকের আইনের কারণে এমনটা হতে পারে। এ বিষয়ে দ্রুত আলাপ আলোচনা করে সমাধান করা হবে। এছাড়া এ ছয়টি জেলার আবাসিক ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের পরিবহন ও পার্কিং সংক্রান্ত ছাড়পত্র দেয়ার ক্ষেত্রে সংখ্যা নয় অবস্থান বিবেচনায় নেয়ার পরামর্শ দেন অনেকে।
অনুষ্ঠানে ডিটিসিএর অতিরিক্ত নির্বাহী পরিচালক জাকির হোসেন মজুমদার, সিনিয়র আরবান প্লানার তপনকুমার নাথ বক্তব্য দেন।


অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর