× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

শ্রীমঙ্গলে ৮ম চায়ের নিলাম ৩৬০ টাকায় বিক্রি হলো মধুপুরের চা

বাংলারজমিন

শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি
২৫ জুন ২০১৯, মঙ্গলবার


চলতি মৌসুমের দেশের ৮ম আন্তর্জাতিক চায়ের নিলাম ডাক শ্রীমঙ্গলে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এবারের নিলামে মধুপুর চা-বাগানের চা সর্বোচ্চ ৩৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। আর গড়ে প্রতি কেজি চা বিক্রি হয় ২৯০ টাকা দরে এবং সর্বনিম্ন প্রতিকেজি বিক্রি হয় ২৭০ টাকা দরে। এবারের নিলামে মোট ১৯ লাখ ২০ হাজার কেজি চা তোলা হয়। যার বিক্রির পরিমাণ শতকরা ৮০ ভাগ বলে মুঠোফোনে জানান, নিলাম ডাকে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ‘টি প্লান্টার অ্যান্ড ট্রেডার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশে’র অন্যতম সদস্য কাওসার ইকবাল। সোমবার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টা পর্যন্ত শহরের মৌলভীবাজার রোডস্থ খান টাওয়ারের অকশন হাউজে দিনভর এ নিলাম ডাক চলে। শ্রীমঙ্গলের টি প্লান্টার অ্যান্ড ট্রেডার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সহযোগিতায় চায়ের নিলাম ডাক পরিচালনা করেন চট্টগ্রামের টি ট্রেডার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ। নিলামে ৫৫ কেজির ৩৮ হাজার বস্তায় আনুমানিক ৫০ কোটি টাকা দামের ১৯ লাখ ২০ হাজার কেজি চা তোলা হয়।
শ্রীমঙ্গলের এসটি বোকার্স ও শ্রীমঙ্গল টি বোকার্স হাউজসহ দেশের মোট নামিদামি ৯টি বোকার্স হাউসের প্রতিনিধিরা এই নিলাম ডাকে অংশ নেন। এ ছাড়াও এ নিলাম ডাকে অংশ নেয় দেশের বড় বড় বায়ার হাউস যেমন- ইস্পাহানী টি, আবুল খায়ের, ইউনিলিভার, ডেনিস, এইচ আরসি, মেঘনার মতো স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান। রাজধানী ঢাকার আলুবাজারের যমুনা টিএন্ড ট্রেডিং প্রতিষ্ঠানের পাইকারি চা ব্যবসায়ী শাহীন ফারুক অকশন হাউজ থেকে মুঠোফোনে জানান, ‘এবারের নিলামে মধুপুর চা বাগানের চা সর্বোচ্চ ৩৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। এ ছাড়া নিলামে ভালো চায়ের দাম পায় ক্লিভডন চা প্রতি কেজি ৩২০ টাকা, খইয়াছড়া চা প্রতি কেজি ২৯০, কর্ণফুলী চা বাগানের চা ২৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। তার মতে, ভালোমানের চা ভালো দামে বিক্রি হচ্ছে। গত অকশনের তুলনায় এই অকশনে চায়ের দাম বেড়েছে। বর্তমানের যে দাম, এ দাম আর থাকবে না। আরো বেড়ে যাবে। আগামী দুই তিন সপ্তাহ পর চায়ের দাম আরো বাড়বে। তিনি বলেন ‘রোজার মাসে চায়ের বাজারে মারাত্মক যে প্রভাব পড়েছিল তা থেকে এখন আস্তে আস্তে বাজার অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে’।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর