× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

রামগঞ্জে নির্মাণ শেষ না হতেই সেতুতে ফাটল

বাংলারজমিন

রামগঞ্জ (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি
২৬ জুন ২০১৯, বুধবার

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার ৬নং লামচর ইউনিয়নের দাসপাড়া কুইয়ার বাড়ির সামনে ওয়াবদা খালের ওপর ত্রাণের সেতু নির্মাণে নিম্নমানের উপকরণ দিয়ে নির্মাণকাজ করায় কাজ শেষ না হতেই ফাটল ধরেছে। ফাটল দেখতে গিয়ে সোমবার বিকালে পিআইও এলাকাবাসীর তোপের মুখে পড়েন। সূত্র জানায়, ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের ২০১৭-১৮ অর্থবছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি গ্রামীণ রাস্তায় ১৫ মিটার দৈর্ঘ্য একটি সেতু দাসপাড়া কুইয়ার বাড়ির সামনে ওয়াবদা খালের ওপর সেতু নির্মাণে ৩২ লক্ষাধিক টাকা বরাদ্দ হয়। লক্ষ্মীপুরের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান জাফ লং সেতু নির্মাণ কাজ ভাগিয়ে নিয়ে চলতি মাসের মার্চ মাসে নির্মাণ কাজ শুরু করে। এলাকাবাসী বলেন, সেতু নির্মাণে শ্রমিকরা মরা পাথর ব্যবহার, সিমেন্ট ও রড কম দেয়ায় দুই পাশে মাটি ভরাট করতে গেলে সেতুর উইন ওয়ালসহ বিভিন্ন স্থানে ফাটল ধরে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন ঠিকাদার বলেন, সেতু নির্মাণ কাজে দায়িত্বরত উপ-সহকারী প্রকৌশলীসহ সংশ্লিষ্টদের চাহিদা পূরণ করতে গিয়ে কাজের মান খারাপ হয়। সেতু ফাটল হওয়ার পরেও পিআইও জুন ক্লোজিংয়ের অজুহাতে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে অর্থ ছাড় দিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। পিআইও অফিসের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. জুয়েল রানা বলেন, জুন ক্লোজিংয়ের পরে ঠিকাদার পুনরায় কাজটি করে দিবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
উপজেলা ভারপ্রাপ্ত পিআইও (প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসার) মোশাররফ হোসেন বলেন, ভ্যাকু দিয়ে সেতুর গোড়ায় মাটি ভরাট করার সময় অতিরিক্ত চাপ পড়ে সেতুর পূর্ব পাড়ের দুইটি উইন ওয়াল সহ সেতুতে ফাটল ধরে। জুন ক্লোজিংয়ে বিল পাস করলেও কাজ না করা  পর্যন্ত টাকা আমাদের নিয়ন্ত্রণে রাখা হবে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর