× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

বাংলাদেশের দাপট

বাংলাদেশ কর্নার

স্পোর্টস রিপোর্টার
৫ জুলাই ২০১৯, শুক্রবার

১৯৯৯ বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে হারিয়ে ক্রিকেট ইতিহাসের সেরা অঘটনের জন্ম দিয়েছিল  বাংলাদেশ। তবে এরপর পাকিস্তানকে হারাতে টাইগারদের অপেক্ষা করতে হয় দীর্ঘ ১৬ বছর। অবশ্য ওয়ানডেতে গত ৫ বছরে পাকিস্তানের বিপক্ষে দাপুটে নৈপুণ্য বাংলাদেশের। ২০১৫ বিশ্বকাপের পর ৫০ ওভারের ক্রিকেটে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৪ ম্যাচের সবকটিতেই জিতেছে টাইগাররা। ম্যাচগুলোর খণ্ডচিত্র তুলে ধরা হলো।
১৭ই এপ্রিল ২০১৫
ভেন্যু: মিরপুর
বাংলাদেশ: ৩২৯/৬, পাকিস্তান: ২৫০
ফল: বাংলাদেশ ৭৯ রানে জয়ী
২০১২ এশিয়া কাপের ফাইনালে ২ রানে হার। ২০১৪ এশিয়া কাপের গ্রুপ পর্বে ৩২৭ রান করেও ৩ উইকেটের পরাজয়। দুবার পাকিস্তানকে হারানোর সুযোগ হাতছাড়া করা বাংলাদেশ অবশেষে সাফল্য দেখে মিরপুরে দ্বিপক্ষীয় ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ম্যাচে। তামিম ইকবালের ১৩২ ও মুশফিকুর রহীমের ৭৭ বলে ১০৬ রানের ঝড়ো ইনিংসে ৩২৯ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ।
জবাবে পাকিস্তান অলআউট হয় ২৫০ রানে। পেসার তাসকিন আহমেদ ও বাঁহাতি স্পিনার আরাফাত সানী ৩টি করে উইকেট নেন। ম্যাচসেরা হন মুশফিক।
১৯শে এপ্রিল ২০১৫
ভেন্যু: মিরপুর
পাকিস্তান: ২৩৯/৬, বাংলাদেশ: ২৪০/৩
ফল: বাংলাদেশ ৭ উইকেটে জয়ী।
মিরপুরে সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে পাকিস্তান মাত্র ২৩৯ রানের পুঁজি পায়। সর্বোচ্চ ৭৭ রান করেন সাদ নাসিম। সাকিব আল হাসান ২টি  আর মাশাফি বিন মুর্তজা, আরাফাত সানী, রুবেল হোসেন ও নাসির হোসেন একটি করে উইকেট নেন।  পাকিস্তানের দেয়া লক্ষ্য ৩৮.১ ওভারেই টপকে যায় বাংলাদেশ। ১১৬ বলে অপরাজিত ১১৬ রানের ইনিংস খেলে আবারো ব্যবধান গড়ে দেন তামিম। মুশফিকের ব্যাট থেকে আসে ৬৫ রান। ম্যাচসেরা হন তামিম ইকবাল।
২২শে এপ্রিল ২০১৫
ভেন্যু: মিরপুর
পাকিস্তান: ২৫০, বাংলাদেশ: ২৫১/২
ফল: বাংলাদেশ ৮ উইকেটে জয়ী।
ধবলধোলাই সম্পন্ন। মিরপুরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে মোহাম্মদ হাফিজের সেঞ্চুরি ও হারিস সোহেলের ফিফটির পরও ২৫০ রানের বেশি তুলতে পারেনি পাকিস্তান। অধিনায়ক মাশরাফি, সাকিব ও আরাফাত সানী ও রুবেল হোসেন ২টি করে উইকেট নেন। জবাবে তামিম-সৌম্যর ১৪৫ রানের জুটিতে ম্যাচ বের করে ফেলে বাংলাদেশ। তামিম ৬৪ রান করেন। ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি পাওয়া সৌম্য ১২৪ ও মুশফিকুর রহীম ৪৯ রানে অপরাজিত থাকেন। ম্যাচসেরা হন সৌম্য সরকার।
২৬শে সেপ্টেম্বর ২০১৮
এশিয়া কাপ
ভেন্যু: আবুধাবি, বাংলাদেশ: ২৩৯
পাকিস্তান: ২০২/৯
বাংলাদেশ: ৩৭ রানে জয়ী
আবুধাবিতে এশিয়া কাপের ষষ্ঠ ম্যাচে ব্যাটিং নেমে ১২ রানেই ৩ উইকেট হারিয়ে ফেলে বাংলাদেশ। সেখান থেকে মোহাম্মদ মিঠুনের সঙ্গে ১৪৪ রানের জুটি গড়ে মুশফিক। ৬০ রান করে আউট হন মিঠুন। এক রানের জন্য সেঞ্চুরি বঞ্চিত হন মুশফিক। শেষের দিকে আর বড় ইনিংস খেলতে পারেননি কেউ। ৭ বল বাকি থাকতেই ২৩৯ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ। পাকিস্তানের হয়ে ৪ উইকেট নেন বাঁহাতি পেসার জুনায়েদ খান। তবে এই সংগ্রহটাকেই যথেষ্ট বানিয়ে ফেলেন মোস্তাফিজুর রহমান। ৪৩ রানে ৪ উইকেট নেন তিনি। মেহেদী হাসান মিরাজ ২৮ রানে নেন ২ উইকেট। ৫০ ওভারে ২০২ রানেই থেমে যায় পাকিস্তান।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর