× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ওভার থ্রোতে ৬ রান নয় ৫ রান পেতো ইংল্যান্ড

ক্রিকেট বিশ্বকাপ-২০১৯

স্পোর্টস ডেস্ক
১৬ জুলাই ২০১৯, মঙ্গলবার

বিশ্বকাপ জয়ের জন্য ৩ বলে ইংল্যান্ডের প্রয়োজন ৯ রান। চতুর্থ বলে দৌড়ে ২ রান নিতে গেলেন বেন স্টোকস। দ্বিতীয় রানটা পূর্ণ করার আগেই বাউন্ডারি লাইন থেকে মার্টিন গাপটিলের থ্রো এসে লাগলো তার ব্যাটের পেছনের দিকে। এরপর বলটা সোজা চলে গেল বাউন্ডারির বাইরের। দৌড়ে ২ আর ওভার থ্রোতে ৪, ইংল্যান্ড পেলো মোট ৬ রান। ওই রানটাই যেন শেষতক ব্যবধান গড়ে দিলো। আর সাবেক শীর্ষ আম্পায়ার সাইমন টফেল বলেন, ইংল্যান্ডকে ওভার থ্রোতে ৬ রান দেয়া ঠিক হয়নি। ওভার থ্রো’র ব্যাপারটা ঠিক আছে।
কিন্তু ক্রিকেটের আইন প্রণেতা হিসেবে পরিচিত মেরিলিবোন ক্রিকেট ক্লাব এমসিসির নিয়মানুযায়ী ইংল্যান্ড ৬ নয় ৫ রান পায়। ভুলটা ধরেছেন আইসিসি’র ৩ বারের সেরা সাবেক আম্পায়ার ও এমসিসি’র উপ-কমিটির অন্যতম সদস্য সাইমন টফেল। অস্ট্রেলিয়ান এ আম্পায়ার বলেন, ‘এটা আম্পায়ারদের জাজমেন্টের ভুল। ইংল্যান্ড ৬ রান নয় ৫ রান পায়।’ এমসিসির আইন বইয়ের ১৯:৮ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী কোনো ব্যাটসম্যান দৌড়ে একে-অপরকে অতিক্রম করার আগেই থ্রো করা হলে, আর সেই থ্রোতে ওভার বাউন্ডারি হলে দৌড়ে নিতে যাওয়া রানটা বাতিল হয়ে যাবে আর ব্যাটসম্যানও বদল হবে। সে হিসাবে দৌড়ে নেয়া ২ রানের জায়গায় ইংল্যান্ড পেতো ১ রান। সঙ্গে স্ট্রাইকিং প্রাপ্তে স্টোকসের জায়গায় থাকতেন আদিল রশিদ। আর শেষ ২ বলে তখন জয়ের জন্য ৪ রান প্রয়োজন হতো ইংল্যান্ডের। তবে টফেল মনে করেন না ওই ৬ রান ম্যাচের ব্যবধান গড়ে দিয়েছে। তিনি বলেন, ‘ওমন ভুল হওয়া স্বাভাবিক। একজন আম্পায়ারকে অনেক দিক খেয়াল রাখতে হয়। থ্রো বল স্টোকসের ব্যাটে লাগার সময় তিনি কোথায় ছিলেন সেটাও। এটা বেশ কঠিন।’ তবে ফাইনালের দায়িত্ব পালনকারী আম্পায়ার কুমার ধর্মসেনা ও মারিয়াস ইরাসমাস দু’জনই কয়েকটি ভুল সিদ্ধান্ত দিয়েছেন। পুরো বিশ্বকাপেই এমন অনেক ভুল সিদ্ধান্ত দেখা গেছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর