× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

শেষের পাতা


১৮ জুলাই ২০১৯, বৃহস্পতিবার

গত ১৪ই জুলাই মানবজমিন এর প্রথম পাতায় ‘আমি কেন্দ্রীয় কারাগারের লোক’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করে প্রতিবাদ জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় কারা কর্তৃপক্ষ। এতে বলা হয়েছে সংবাদে অপরিচিত নম্বর থেকে ‘আমি কেন্দ্রীয় কারাগারের লোক’ পরিচয়ে জনৈক ব্যক্তিকে ফোন করে টাকা দাবি করার যে চিত্র তুলে ধরা হয়েছে তা ভিত্তিহীন। কারাগারের কোনো স্তরের কর্মচারী এ বিষয়ের সঙ্গে কোনোভাবেই জড়িত নয়। অতীতে কিছু বাইরের প্রতারক ব্যক্তি এ ধরনের ঘটনা ঘটানোর চেষ্টা করলেও তা কারা কর্তৃপক্ষ পুলিশের সহায়তায় শক্তভাবে দমন করেছে। সংবাদে আরো উল্লেখ করা হয়েছে যে, ‘কারাগারে পৃষ্ঠা ৫ কলাম ১
স্বজনদের সঙ্গে দেখা করতে গেলেও টাকা দিতে হয়’ যা ভিক্তিহীন। কারাগারে সাক্ষাতের স্লিপ একদম ফ্রিতে দেয়া হয় এবং সাক্ষাত নিয়ম মাফিক ব্যাচ অনুযায়ী হয়। কারাগারে থাকার জন্য কোন ধরনের টাকা পয়সা প্রয়োজন হয় না। প্রতিটি বন্দি অপরাধের ধরন অনুযায়ী জেল কোড মোতাবেক শ্রেণীবিন্যাসকৃত হয় এবং সেভাবেই তাদের আবাসন নির্ধারিত হয়।
কারাগারের বাহিরের রান্না করা খাবার প্রবেশের সুযোগ নেই। কারা ক্যান্টিনের মাধ্যমে চলমান বাজার মূল্যে শুকনা খাবার ও ফলমুল বন্দিকে প্রদান করা যায়। ক্যান্টিনে জনসম্মুখে মুল্যে তালিকা টাঙানো থাকে। সে অনুযায়ী মূল্যে ধরা হয়। বেশি নেয়ার সুযোগ এখানে থাকেনা। সুতরাং সংবাদে উল্লেখ করা পণ্যের দাম দ্বিগুণ বিষয়টি মিথ্যা। সিনিয়র জেল সুপার ইকবাল কবির চৌধুরী সাক্ষরিত প্রতিবাদে বলা হয়, সাক্ষাৎ কক্ষ খোলা হয় সকাল আটটায় এবং বন্ধ করা হয় বিকাল চারটায়। সকাল আটটার আগেও বিকাল পাঁচটার পরে সাক্ষাৎ বাণিজ্য হয় বলে যে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে তা সত্য নয়। কারাগারে জামিনে মুক্তি যথানিয়মে ও যথাসময়ে প্রদান করা হয়। কেবলমাত্র অসুস্থ বন্দিদের সহকারী সার্জনের মিনিটের আলোকে বাহির হাসপাতালে পাঠানো হয়।



অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর