× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ইতিবাচক নির্দেশনা কিন্তু বাস্তবায়ন কঠিন

দেশ বিদেশ

স্টাফ রিপোর্টার
১৯ জুলাই ২০১৯, শুক্রবার

দেশে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন ধর্ষণ ও ধর্ষণ পরবর্তী হত্যা মামলাগুলো নিষ্পত্তিতে হাইকোর্ট যে ৬ দফা নির্দেশনা দিয়েছেন তা খুবই পজিটিভ এপ্রোচ। কিন্তু বাস্তবায়নটা খবুই টাফ। গতকাল এক প্রতিক্রিয়ায় সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী খুরশিদ আলম খান এ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, বিচারটা স্প্রিডি করার জন্য আদালত এই নির্দেশনা দিয়েছেন।  অনেক সময় দেখা যায় সাক্ষী থাকে দূরে, সাক্ষী আসে না কিংবা সাক্ষী আসতে চায়না। যে কারণে অনেক ইচ্ছা থাকা স্বত্বেও  যথা সময় সাক্ষী আনা যায় না। অনেক সময় প্রসিকিউসনের আলামত থাকে না। কারণ নারী শিশু নির্যাতন আইনে স্পেশাল প্রভিশন আছে। দুর্নীতির মামলায় লিমিটেশন আছে, দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালেও লিমিটেশন আছে।
সেজন্য উচ্চ আদালতের আপিল বিভাগ একটি মামলায় বলেছেন, এগুলি ডাইরেক্টরি, মেন্ডেটরি নয়। দ্রুত বিচারের মামলা ১৩৫ দিনের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে। কিন্তু ২১শে আগষ্ট গ্রেনেড হামলার মামলাও যথাসময়ে শেষ হয়নি। তবে এই নির্দেশনাগুলো যদি যথাযথভাবে পালন করা যায় তবে নারী, শিশু নির্যাতনসহ দ্রুত বিচারের মামলাগুলোতে বিচার প্রার্থীরা দীর্ঘসূত্রীতা থেকে মুক্তি পাবে। আদালত বলেছেন ধার্য তারিখে সমন পাওয়ার পর অফিশিয়াল সাক্ষী  ম্যাজিস্ট্রেট, পুলিশ, ডাক্তার বা অন্যান্য বিশেষজ্ঞ সন্তোষজনক কারণ ছাড়া সাক্ষ্য প্রদানে উপস্থিত না হলে ট্রাইব্যুনাল ওই সাক্ষীর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ এবং প্রয়োজনে বেতন বন্ধের আদেশ প্রদান বিবেচনা করবেন। কিন্তু পাবলিক স্বাক্ষী যদি কোনো কারণে উপস্থিত হতে না পারে তাদের ক্ষেত্রে কী করা হবে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর