× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৬ এপ্রিল ২০২৪, মঙ্গলবার , ৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ওদের রক্তে বাঁচে অন্যের জীবন

বাংলারজমিন

লালমোহন (ভোলা) প্রতিনিধি
২০ জুলাই ২০১৯, শনিবার

 ধর্ম-বর্ণসহ সকল বিবেধ পিছনে ফেলে নিজের রক্ত দিয়ে অন্যকে বাঁচাতে এগিয়ে আসে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘শঙ্খচিল’ এর এক ঝাঁক তরুণ ও যুবককর্মী। রক্তের প্রয়োজনে কেউ ফোন করলে তারা নিজেরাই রক্ত দিতে চলে যায় অথবা কাউকে রক্তদানে উৎসাহী করে রক্তের প্রয়োজন মিটিয়ে দেন। ২০১৭ সালের ৪ঠা জুলাই সংগঠনটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে ‘শঙ্খচিল’ এর প্রায় শতাধিকেরও অধিক সদস্য ভোলা, বরিশাল, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্নস্থানে স্বেচ্ছায় রক্তদান করেছেন। এ ছাড়াও ‘শঙ্খচিল’ এর প্রায় আড়াই শতাধিক ডোনার সদস্য ২-৩ বার করে রক্তদান করেছেন। সংগঠনের পক্ষ থেকে এদের মধ্যে রক্তদানে অন্যতম ২৮ বছর বয়সী মো. সবুজ। তিনি এ পর্যন্ত রক্ত দিয়েছেন ১০ বার। ২২ বছর বয়সী ইয়া আমিন নাজিম, মো. জুয়েল, মাছুম বিল্লাহ, মিরাজ এ পর্যন্ত রক্ত দিয়েছেন ৭-৮ বার। অন্যদিকে ২০ বছর বয়সী রবিন শর্মাও স্বেচ্ছায় রক্তদান করেছেন ৭ বার।
এ ব্যাপারে ওই সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. জুয়েল রানা বলেন, আমরা চাই আমাদের দেয়া রক্তে বেঁচে যাক মুমূর্ষু রোগীরা। তাদের এই বেঁচে যাওয়াই আমাদের মনে প্রশান্তি জোগায়। তবে আমাদের মতো সকলকে রক্তদানে এগিয়ে আসতে হবে। এ ছাড়াও কোনো প্রসূতি মায়ের জন্য রক্তদানের ক্ষেত্রে তার নিকটতম আত্মীয়দের এগিয়ে আসা উচিত। এবং কারো সন্তানের প্রসবের প্রায় দুই মাস আগ থেকে তার আত্মীয়স্বজনদের ভিতর থেকে ওই গ্রুপের রক্ত খোঁজ করে বের করতে হবে। তাহলেই রক্তের কারণে কোনো মায়ের আর মৃত্যু ঝুঁকিতে পড়তে হবে না। সব শেষ রক্তদানের মতো এমন মহৎ কাজে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে। তাহলেই কেউ আর রক্তের জন্য মারা যাবে না।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর