× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

আইসিসি হল অব ফেম /টেন্ডুলকারের যে কারণে দেরি হলো

খেলা

স্পোর্টস ডেস্ক
২০ জুলাই ২০১৯, শনিবার

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা আইসিসির ‘হল অব ফেম’-এ জায়গা করে নিলেন ভারতের কিংবদন্তি শচীন টেন্ডুলকার, দক্ষিণ আফ্রিকার কিংবদন্তি বোলার অ্যালান ডোনাল্ড ও অস্ট্রেলিয়ান সাবেক নারী ক্রিকেটার ক্যাথরিন ফিৎজপ্যাট্রিক। বৃহস্পতিবার লন্ডনে অনুষ্ঠিত আইসিসির একটি অনুষ্ঠানে তাদেরকে এই স্বীকৃতি দেয়া হয়।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ক্যারিয়ারে সাফল্যের স্বীকৃতিস্বরূপ ক্রিকেটারদের ‘হল অব ফেম’ সম্মান দেয়া হয়। এর জন্য কিছু নিয়ম রয়েছে। আইসিসির নীতিমালা অনুযায়ী ক্রিকেটারকে অন্তত ৫ বছর আগে ক্রিকেট থেকে অবসর নিতে হবে। ২০১৩ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরে যান ক্রিকেটের ‘বরপূত্র’ টেন্ডুলকার। তাতে সুনীল গাভাস্কার, বিষাণ সিং বেদি, কপিল দেব, অনিল কুম্বলে ও রাহুল দ্রাবিড়ের পর ষষ্ঠ ভারতীয় ক্রিকেটার হিসেবে এই তালিকায় নাম লেখান ২০১১’র বিশ্বকাপ জয়ী শচীন টেন্ডুলকার।
২০০টি টেস্ট ম্যাচ, সবধরনের ফরমেটে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রানের অধিকারী, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১০০ সেঞ্চুরির মালিক টেন্ডুলকার অবসর গ্রহণের প্রায় ছয় বছর পর আইসিসি’র হল অফ ফেমে জায়গা করে নিলেন।
হল অফ ফেমে জায়গা করে নেয়ার পর টেন্ডুলকার বলেন, ‘আইসিসি ক্রিকেট হল অব ফেমে অভিষিক্ত হতে পারাটা সম্মানের ব্যাপার। যেখানে প্রজন্মের সেরা ক্রিকেটারদের অবদানকে স্বীকৃতি দেয়া হয়। খেলার বিকাশ ও জনপ্রিয়তা বাড়াতে তারা সব ধরণের অবদান রেখেছে এবং আমি এর অংশ হতে পেরে আনন্দিত।’ শচীনের পাশাপাশি আইসিসি’র হল অফ ফেমে জায়গা করে নেন দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম সফল বোলার অ্যালান ডোনাল্ড।
৭২টি টেস্ট ম্যাচে ৩৩০ উইকেট ও ১৬৪টি ওয়ানডে ম্যাচে ২৭২ উইকেটের মালিক ডোনাল্ড ক্যারিয়ারের শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচটি খেলেছিলেন ২০০৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে। আন্তর্জতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের প্রায় দেড় দশকের বেশি সময় পর আইসিসি’র হল অব ফেমে অভিষিক্ত হলেন সাবেক এই প্রোটিয়া ফাস্ট বোলার। আর অস্ট্রেলিয়ার নারী ক্রিকেট দলের সাবেক পেসার ক্যাথরিন ২০০৬ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরে যান। ১০৯ ওয়ানডেতে ১৮০ উইকেট শিকার এই পেসারের। টেস্টে ৬০ উইকেট শিকার করেন ১৩ ম্যাচে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর