× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

নবীনগরে নিখোঁজ গৃহবধূ ও তার সন্তানের খোঁজ মিলেনি

বাংলারজমিন

নবীনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
২৩ জুলাই ২০১৯, মঙ্গলবার

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে  নিখোঁজ গৃহবধূ ও তার সন্তানের খোঁজ মিলেনি। নবীনগর উপজেলার শ্যামগ্রামের চৈতী কর্মকার নামে এক গৃহবধূ ও তার ২ বছরের একমাত্র শিশুপুত্র সিদ্ধার্থ কর্মকারকে নিয়ে গত ১৩ই জুলাই সকালে বাড়ি থেকে বাজারের উদ্দেশে বের হয়ে অদ্যাবধি মা ও ছেলে বাড়ি ফেরেনি। ১৪ই জুলাই এ নিয়ে থানায় জিডি করা হলেও পুলিশ এখনো পর্যন্ত মা-ছেলের সন্ধান দিতে পারেনি। নিখোঁজ গৃহবধূর স্বামী ও বাবার বাড়িতে সবাই উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় ভুগছেন। জানা যায়, উপজেলার শ্যামগ্রামের রিপন কর্মকারের সঙ্গে গত চার বছর আগে নবীনগর পৌর এলাকার সুহাতা গ্রামের চৈতী কর্মকারের বিয়ে হয়। সিদ্ধার্থ কর্মকার নামে দুই বছরের তাদের একটি শিশুপুত্রও রয়েছে। চৈতী নবীনগর মহিলা কলেজে ডিগ্রিতে অধ্যয়নরত থাকায় বেশির ভাগ সময়ই বাবার বাড়িতে থাকতো। ‘হোপ’ এনজিওতে শ্যামগ্রাম শাখায় কর্মরত রিপন কর্মকার বলেন, ঘটনার দিন ১৩ই জুলাই সকালে আমার স্ত্রী চৈতী শিশুপুত্রকে সঙ্গে নিয়ে উপজেলা সদরের পাশে আলীয়াবাদ মার্কেটের জোনাকী শিল্পালয়ে স্বর্ণ কিনতে যায়।
দুপুর পর্যন্ত ফোনে যোগাযোগ ছিল। কিন্তু দিন শেষে রাতেও বাড়ি ফিরে না আসায় চৈতীর বাপের বাড়ি সুহাতাসহ বিভিন্ন আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে খোঁজ নিয়েও মা-ছেলের হদিস না পেয়ে এবং তার মোবাইলফোন নম্বরটাও বন্ধ থাকায়, পরদিন ১৪ই জুলাই নবীনগর থানায় বিষয়টির প্রতিকার চেয়ে জিডি করি। কিন্তু আজ ১০ দিনেও আমার স্ত্রী-পুত্রের সন্ধান দিতে পারেনি পুলিশ। চৈতীর বাবা নারায়ণ কর্মকার বলেন, নাতিসহ মেয়েটা যে এভাবে নিখোঁজ হয়ে যাবে- সেটা কোনোভাবেই মানতে পারছি না। নবীনগর থানার ওসি রণজিৎ রায় বলেন, বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছি।

অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর