× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

চেয়ারম্যান কুরাইশীর বিরুদ্ধে অপপ্রচারের অভিযোগ

বাংলারজমিন

মো. রেজাউল প্রধান, ঠাকুরগাঁও থেকে
২৩ জুলাই ২০১৯, মঙ্গলবার

ঠাকুরগাঁও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ সাদেক কুরাইশীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানোর অভিযোগ উঠেছে। খয়রাত আলী উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে এই অপপ্রচার চালাচ্ছেন অভিযোগ করেছেন চেয়ারম্যান কুরাইশী । পীরগঞ্জে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঠাকুরগাঁও জেলা পরিষদ ভাড়া দেয়ার উদ্দেশে তাদের জায়গায় ২৪টি সেমিপাকা দোকানঘর নির্মাণ করা হয়। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা খয়রাত আলী অবৈধভাবে দখল করার জন্য ৯টি দোকানে তালা লাগিয়ে দেন। খবর পেয়ে জেলা পরিষদের লোকজন পীরগঞ্জ থানা পুলিশের সহযোগিতায় ওই ঘর দখল মুক্ত করতে গেলে খয়রাত আলীর লোকজন বাধা দেয় এবং হুমকি প্রদর্শন করে। এক পর্যায়ে জেলা পরিষদের লোকজন ঘর দখল মুক্ত করেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন ব্যক্তি বলেন, খয়রাত আলী তার স্বার্থ হাসিলের জন্য সে যেকোনো কাজ করতে দ্বিধা বোধ করেন না। তাই জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কুরাইশীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছেন।
তিনি দলমত নির্বিশেষে হিন্দু-মুসলিম, ধনী-গরিব সবার বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়ে বিপদ থেকে উদ্ধার করেন। জানতে চাইলে মুক্তিযোদ্ধা খয়রাত আলী বলেন, চেয়ারম্যান আমাকে ঘর দিতে চেয়েছিল। ঘর না দেয়ায় আমি দোকানঘরে তালা দিয়েছি। আমি চেয়ারম্যান কুরাইশীর শেষ দেখে ছাড়বো। এ ব্যাপারে  ঠাকুরগাঁও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও  জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ সাদেক কুরাইশী মানবজমিনকে বলেন, খয়রাত আলী ৯টি দোকান ঘরে তালা লাগিয়েছিল। থানা পুলিশের সহযোগিতায় ঘরগুলো দখলমুক্ত করেছি। আমার জেলা পরিষদের লোকজন ও আমাকে হুমকি দেয়ায় জেলা পরিষদের পক্ষ থেকে খয়রাত আলীর লোকজনের বিরুদ্ধে পীরগঞ্জ থানায় জিডি করা হয়েছে।

অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর