× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

পিরোজপুরে অপহরণ ও ধর্ষণে মামলা, গ্রেপ্তার ১

বাংলারজমিন

পিরোজপুর প্রতিনিধি
১৮ আগস্ট ২০১৯, রবিবার

পিরোজপুরের নাজিরপুরে অষ্টম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রী শ্যালিকাকে অপহরণের পাঁচমাস পর অপহৃতাকে উদ্ধার ও অপহরণকারী দুলাভাইকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় গত শুক্রবার রাতে ওই ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে অপহরণ ও ধর্ষণের অভিযোগে দুলাভাই ফেরদৌস শেখসহ ৮ জনকে আসামি করে নাজিরপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। গতকাল দুপুরে অপহৃতাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য পিরোজপুর সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মামলা সূত্রে জানা যায়, উপজেলা উত্তর দীর্ঘা গ্রামের অষ্টম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রী (১৫)কে চলতি বছরের ১২ই মার্চ স্কুলে যাওয়ার পথে একই গ্রামের আক্কাস শেখের ছেলে ও ওই ছাত্রীর দুলাভাই ফেরদৌস শেখ ভুল বুঝিয়ে অপহরণ করে। অপহরণের পর ওই ছাত্রীকে বিভিন্ন স্থানে রেখে ধর্ষণ করে ফেরদৌস শেখ। এ ঘটনায় অপর আসামিরা তাকে সহায়তা করেছে। এ অভিযোগে ওই ছাত্রীর বাবা শুক্রবার রাতে নাজিরপুর থানায় অপহরণ ও ধর্ষণের মামলা করেন। পুলিশ ওই রাতেই অপহৃতা স্কুলছাত্রীকে উদ্ধার এবং অপহরণকারী ফেরদৌস শেখকে গ্রেপ্তার করে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বিগত ৬ বছর আগে ফেরদৌস শেখ ওই ছাত্রীর বড়বোন মাহমুদা আক্তার আঁখিকে বিয়ে করে। বিয়ের পর তাদের একটি কন্যাসন্তান জন্ম নেয়। ওই কন্যার বয়স যখন দু’মাস তখন তাকে ফেলে রেখে ফেরদৌসের স্ত্রী মাহমুদা আক্তার আঁখি অন্য একটি ছেলের সঙ্গে চলে যায় এবং তাকে বিয়ে করে। নাজিরপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. জাকারিয়া জানান, শনিবার অপহৃতাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য পিরোজপুর সদর হাসপাতালে ও অপহরণকারী ফেরদৌস শেখকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর