× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ভোলায় শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের পর গৃহবধূকে হাত-পা বেঁধে গণধর্ষণ

বাংলারজমিন

ভোলা প্রতিনিধি
১৮ আগস্ট ২০১৯, রবিবার

 জেলার বোরহানউদ্দিন উপজেলায় মাদ্রাসাছাত্রী (১৩) ও এক বিধবা (৩৫) নারীকে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার সকালে এ দুটি ঘটনা ঘটে। বর্তমানে তারা ভোলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। জানা যায়, বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার বড় মানিকা ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডে ওই মাদ্রাসাছাত্রীর মা তাকে রেখে তার বাবার বাড়িতে বেড়াতে যায়। এ সুযোগে একই এলাকার আব্দুল রশিদের বখাটে ছেলে সোহাগ তাকে ধর্ষণ করে। এ সময় মেয়েটির বাবা মাছ শিকার করে বাড়িতে এসে মেয়ের চিৎকার শুনতে পায়। পরে ধর্ষক সোহাগকে হাতেনাতে ধরতে গেলে তাকে মারধর করে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় মেয়ের বাবা শুক্রবার বিকালে বোরহানউদ্দিন থানায় মামলা করেন।
অন্যদিকে একই উপজেলার কাচিয়া ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের ফুলকাচিয়া গ্রামের এক বিধবা নারীকে (৩৫) শুক্রবার ভোরে হাত পা বেঁধে গণধর্ষণ করে ওই এলাকার মাদকসেবী মাকসুদ, ছালাউদ্দিন ও আলমগীর। পরে সকালে স্থানীয়রা তাকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। এ ঘটনায় থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। তবে বিধবাকে গণধর্ষণের পর মামলা না করতে এলাকার প্রভাবশালী একটি মহল বিভিন্নভাবে হুমকি দিয়ে আসছে। ভোলা সদর হাসপাতালের সিনিয়র নার্স সারজিনা জানান, ধর্ষিতাদের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছে। ধর্ষণের আলামতও পাওয়া গেছে। বোরহানউদ্দিন থানা পুলিশের ওসি মো. এনামুল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, মাদ্রাসাছাত্রীর ধর্ষণের ঘটনায় তার বাবা তিনজনকে আসামি করে থানায় মামলা করেছেন। অপর ধর্ষণের ঘটনায় এখনো কোনো অভিযোগ থানায় আসেনি।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর