× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

চলনবিলে তলিয়ে গেছে রোপা আমন

বাংলারজমিন

চলনবিল (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
২১ আগস্ট ২০১৯, বুধবার

 চলনবিলের তাড়াশ উপজেলার তালম ইউনিয়নের মধ্যে দিয়ে বয়ে চলা ভদ্রাবতী নদী ও বেহুলার খালের ৯টি পয়েন্টে সোঁতিজাল দিয়ে মাছ ধরায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এতে করে ওই এলাকার চলতি রোপা মৌসুমের প্রায় ৪শ’ হেক্টর সদ্য রোপণ করা রোপা ধান তলিয়ে গেছে। তাড়াশ উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিস সূত্রে জানা গেছে, এ বছর তাড়াশ উপজেলায় চলতি মৌসুমে রোপা আমনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১২ হাজার হেক্টর। সাম্প্রতিক সময়ের বন্যায় ৮শ’ হেক্টর জমিতে বোনা ও রোপা আমন বিনষ্ট হয়েছে। বোরো ধানের দাম কম হওয়ায় এবং বীজ সংকটের পরও ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন এ অঞ্চলের কৃষক। তারা আবার জমি প্রস্তুত করে রোপা আমনের চারা রোপণ করেন। কিন্তু ভদ্রাবতী নদী ও বেহুলার খাড়িতে সোঁতিজাল দিয়ে মাছ ধরার জন্য বাঁধ সৃষ্টি করায় উজান থেকে গড়ে আসা ঢলের পানি ভাটির দিকে প্রবাহিত হতে পারছে না। ফলে তালম ইউনিয়নেরর বেশিরভাগ রোপা আমন পানিতে তলিয়ে গেছে।
তালম গ্রামের কৃষক বরাত আলী ও কলাকুপা গ্রামের বাশির আহম্মেদ বলেন, সোঁতিজালের কারণে এ এলাকার রোপা ধান তলিয়ে গেছে।
দ্রুত এসব সোঁতিজালের উচ্ছেদ না করলে  কৃষকেরা ক্ষতির মুখে পড়বে। তাড়াশ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ইতিমধ্যেই আমরা সোঁতিজালের মালিকদের চিহ্নিত করেছি। দু-এক দিনের মধ্যেই অভিযান চালিয়ে সোঁতিজাল উচ্ছেদ করা হবে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর