কেন্দুয়া উপজেলায় মোজাম্মেল হক নামে আরেক প্রতারক চক্ষু ডাক্তারকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। সোমবার সন্ধ্যায় রামপুর বাজারে মায়ের দোয়া ফার্মেসিতে ভারপ্রাপ্ত কেন্দুয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শিরীন সুলতানা, কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার মাহমুদুর রহমান ও র্যাব কিশোরগঞ্জ-১৪ লে. কমান্ডার এম শোভন খান যৌথ অভিযান পরিচালনা করে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে প্রতারক চক্ষু ডাক্তার মোজাম্মেল হককে ১ লাখ টাকা জরিমানা প্রদান করা হয়। সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা নওপাড়া ইউনিয়নের বহুলী গ্রামের সাহাব উদ্দিনের ছেলে মোজাম্মেল হক ময়মনসিংহ শহরের ধোপাখলা চক্ষু হাসপাতালে চাকরি করেন।
তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ রামপুর বাজারে সায়েদুল ইসলামের মায়ের দোয়া ফারর্মেসিতে ও কেন্দুয়া বাজারের কেন্দুয়া ফার্মেসিতে চেম্বার বসিয়ে চোখের বিশেষজ্ঞ ডাক্তার পরিচয়ে রোগীদের চিকিৎসা দিয়ে প্রতারণা করে আসছিল। সোমবার রামপুর বাজারে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার সময় তার ডাক্তারি বৈধ কাগজপত্র দেখাতে ব্যর্থ হওয়ায় তাকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। উল্লেখ্য, গত শুক্রবার কেন্দুয়া পৌরশহরের জননী মেডিকেল ফার্মেসিতে অভিযান পরিচালনা করে নাদিরুল ইসলাম সোহাগ নামে প্রতারককে ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী বিচারক শিরিন সুলতানা।।