× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

আরো ধনী হচ্ছে ভারতীয় বোর্ড

খেলা

স্পোর্টস ডেস্ক
২৪ আগস্ট ২০১৯, শনিবার

ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) বিশ্বের সবচেয়ে ধনী, এ তো সবাই জানে। প্রতিটি আন্তর্জাতিক ম্যাচ থেকেই বিসিসিআইয়ের আয় হয় অঢেল। সমপ্রতি পেটিএমের সঙ্গে টাইটেল স্পনসরশিপের নতুন চুক্তি হওয়ার পর বার্তা সংস্থা ইন্ডিয়া টুডে ম্যাচপ্রতি ভারতীয় ক্রিকেট দলের আয় বের করেছে।
নতুন চুক্তিতে আগের চেয়ে প্রতি ম্যাচে ৫৮ শতাংশ বেশি করে আয় করবে দেশটির ক্রিকেট বোর্ড। ২০১৯ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত চার বছরের এই সময়কালে পেটিএম ৩২৭ কোটি রুপি দেবে বিসিসিআইকে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যেটি প্রায় ৩৮৭ কোটি টাকা। গত বিশ্বকাপে ভারত ফেভারিট হয়েও সেমিফাইনালে বিদায় নেয়। তাতেও ক্রিকেটের জনপ্রিয়তায় যে ভাটা নেই, পেটিএমের এই চুক্তি বলে দিচ্ছে। বিসিসিআই এমনিতেই বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ক্রিকেট বোর্ড।
বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ জনবহুল দেশটিতে ক্রিকেট এক উন্মাদনার নাম।
২০১৫ সালে চার বছরের জন্য পেটিএম যখন বিসিসিআইয়ের কাছ থেকে টাইটেল স্পনসরশিপ পায়, প্রতি ম্যাচের পেছনে তাদের খরচ হতো ২ কোটি ৪০ লাখ রুপি। নতুন চুক্তিতে সেটি পৌঁছাল ৩ কোটি ৮০ লাখে। জার্সির স্পনসরশিপ থেকেও বড় অঙ্কের টাকা আয় করে বিসিসিআই। ২০১৭ সালে ৫ বছরের চুক্তি করেছিল অপ্পো। ম্যাচপ্রতি ৪ কোটি ৬১ লাখ রুপিতে। অপ্পো সেই চুক্তি হস্তান্তর করছে বাইজুর কাছে। এই রদবদলে যে টাকা অপ্পো বাইজুর কাছ থেকে পাবে, তার ৫ শতাংশ আবার যাবে বিসিসিআইয়ের কোষাগারে।
২০১৮ সালে বিসিসিআই ৫ বছরের চুক্তিতে সমপ্রচার স্বত্ব বিক্রি করেছিল স্টার ইন্ডিয়ার কাছে। প্রতি ম্যাচের জন্য তারা ৬০ কোটি রুপিরও বেশি দিচ্ছে। সব মিলিয়ে প্রতিটি আন্তর্জাতিক ম্যাচ থেকে বিসিসিআই ৭০ কোটি রুপির মতো আয় করে। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রতি ম্যাচে বিসিসিআইয়ের আয় ৮২ কোটি টাকা। এগুলো শুধুই বিসিসিআইয়ের নিজস্ব আয়। আইসিসির আয়ের ভাগের হিসাব এখানে নেই।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর