× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৯ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

সরকার গণতন্ত্রের পথ রুদ্ধ করে দিয়েছে: ফখরুল

দেশ বিদেশ

স্টাফ রিপোর্টার
২৬ আগস্ট ২০১৯, সোমবার

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ১৯৭২ সালে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসার পর থেকে আওয়ামী লীগ খুনাখুনি শুরু করেছে। এখন দেশের সব রাজনৈতিক দল নিশ্চিহ্ন করে এক দলীয় শাসনের চেষ্টা চলছে। সরকার গণতন্ত্রের সব পথ বন্ধ করে দিয়েছে। রোববার জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে বিএনপির সাবেক মহাসচিব প্রয়াত আব্দুস সালাম তালুকদারের ২০তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত স্মরণ সভায় এসব কথা বলেন তিনি। ফখরুল বলেন, আওয়ামী লীগের তথ্যমন্ত্রী দুদিন আগেই বলেছেন, বিএনপি একটি খুনির দল। উনি ভুলে গেছেন, ওনারা ১৯৭২ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকেই রক্ষীবাহিনী তৈরি করে বিরোধী দল যারা করতেন, তাদের হাজার হাজার নেতাকর্মীদের খুন করেছে। বিএনপির হাত কিন্তু কারও খুনের রক্তে রঞ্জিত হয়নি। ২০০৮ সালে তারা ক্ষমতায় আসার পর থেকে আমাদের হাজার হাজার নেতাকর্মীকে খুন করেছে, নিপীড়ন করেছে।
গণতান্ত্রিক পথ সব রুদ্ধ করে দিয়েছে, তারা গণতান্ত্রিক স্পেস বলতে আর কিছু রাখেনি।
তিনি আরো বলেন, তারা অর্থনীতি, শিক্ষা ব্যবস্থা, স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে নষ্ট করেছে। ডেঙ্গু কি আকার ধারণ করেছে! হাজার হাজার মানুষ আক্রান্ত হয়েছে সরকারের অব্যবস্থাপনার কারণে। আজকে সারা দেশে লুটের রাজত্ব কায়েম করেছে। যেখানেই যাবেন সেখানেই দেখবেন আওয়ামী লীগের লোকজন লুটপাট ছাড়া কিছু করছে না।

মির্জা ফখরুল বলেন, শুধু গণতন্ত্র নয়, তারা রাজনীতিকে ধ্বংস করছে। ১/১১ তে যে ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল বিরাজনীতিকরণের সেই ধারাই এখন চলছে। সব রাজনৈতিক দলগুলোকে নিশ্চিহ্ন করে দিয়ে তাদের একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। এই দেশে বিচার ব্যবস্থা বলতে কিছু নেই, ন্যায় নীতি বলতে কিছু নেই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সাবেক ভিসি অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমেদের সভাপতিত্বে স্মরণসভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, বেগম সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, যুগ্ম মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু প্রমুখ বক্তব্য দেন।

অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর