× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

গণমাধ্যমে সেন্সরশিপের শিকার দেশগুলোর তালিকা প্রকাশ

বিশ্বজমিন

মানবজমিন ডেস্ক
(৪ বছর আগে) সেপ্টেম্বর ১০, ২০১৯, মঙ্গলবার, ৫:৩১ পূর্বাহ্ন

সেন্সরশিপে পৃথিবীর দেশগুলোর মধ্যে সবথেকে ভয়াবহ অবস্থায় রয়েছে ইরিত্রিয়া। বৃহ¯পতিবার যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্ট বা সিপিজের প্রতিবেদনে এই চিত্র উঠে আসে। এছাড়া, এ তালিকার সবথেকে নিচের দিকের দশ দেশের মধ্যে রয়েছে, সৌদি আরব, চীন, তুর্কমিনিস্তান ও উত্তর কোরিয়ার নাম। এ খবর দিয়েছে আল-জাজিরা।

প্রতিবেদনে সিপিজে জানায়, এই রাষ্ট্রগুলোর সরকার গণমাধ্যমকে নিজের মুখপাত্র হিসেবে ব্যাবহার করে থাকে। এসব দেশে স্বাধীন সাংবাদিকতা অনেক আগেই বন্ধ হয়ে গেছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। এতে বলা হয়, তালিকায় নিচে থাকা দেশগুলোতে সাংবাদিকরা সবসময় টার্গেটে থাকেন। তাদেরকে নানা ভাবে হয়রানি করে চুপ করিয়ে রাখা হয়। সাংবাদিকদের জন্য ভয়াবহ ১০ দেশের মধ্যে নাম রয়েছে বেলারুশ ও কিউবারও।
একইসঙ্গে সেন্সরশীপের শিকার দেশগুলোর তালিকায় প্রথমে না থাকলেও সিরিয়া ও ইয়েমেনের সাংবাদিকদের অবস্থাও ভয়াবহ বলে উল্লেখ করেছে সিপিজে।

এই গবেষণার জন্য সংস্থাটি যেসব দিক বিবেচনায় নিয়েছে তা হচ্ছে, বেসরকারি গণমাধ্যমের ওপর নানা বিধিনিষেধ, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা, নজরদারি ও গণমাধ্যমের ওয়েবসাইট নিষিদ্ধ করা। একইসঙ্গে আছে সমালোচনাকারী গণমাধ্যমের লাইসেন্স বাতিল করাও। প্রকাশিত প্রতিবেদনে সিপিজের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর জোয়েল সিমন বলেন, ইন্টারনেট এইসব সেন্সরশীপ থেকে মুক্তি দেবে বলে যে আশা করা হয়েছিলো এসব দেশে তা দেখা যায় না। পৃথিবীর সবথেকে সেন্সরশীপ আরোপ করা দেশগুলোতে ইন্টারনেট সহজলভ্য। তাদের অনলাইন কমিউনিটিও অনেক সদস্য নিয়ে। কিন্তু সেসব দেশের সরকার এখন নতুন উপায় পূর্বের মত এসব প্রযুক্তি নিয়ন্ত্রণ করছে। পশ্চিমা দেশগুলো থেকে এইসব গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রনের জন্য প্রযুক্তি কিনছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর