× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

মিরপুরে গার্মেন্টস কর্মীদের সড়ক অবরোধ

অনলাইন

অনলাইন ডেস্ক
(৪ বছর আগে) সেপ্টেম্বর ১৫, ২০১৯, রবিবার, ২:০২ পূর্বাহ্ন

রাজধানীর মিরপুরে বকেয়া বেতন-ভাতার দাবিতে সড়ক অবরোধ করেছেন গার্মেন্টসের কর্মীরা। জারা জিন্স নামে ওই গার্মেন্টসের কর্মীরা বকেয়া বেতন ভাতার দাবিতে আজ রোববার সকাল ৮টা থেকে অবরোধ করেন। এ সময় তারা বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন।

মিরপুর সনি সিনেমা হলের সামনের রাস্তায় আজ রোববার বেলা ৮টা থেকে তাদের এ বিক্ষোভের কারণে চিড়িয়াখানা রোড, মিরপুর ১০ নম্বর থেকে মাজার রোডে যাওয়ার সড়ক, মিরপুর বাংলা কলেজ সড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে বলে শাহ আলী থানার ওসি মো. সালাউদ্দিন মিয়া জানান।

চিড়িয়াখানা রোডের ১৩ ও ১৪ নম্বর হোল্ডিংয়ের চতুর্থ ও পঞ্চম তলা মিলিয়ে জারা জিন্সের কারখানা। বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা কারখানার সামনে এবং সনি সিনেমা হল মোড়ে ব্যারিকেড দিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে রেখেছেন।

বিক্ষোভরত কর্মীরা বলেন, আমাদের চার মাসের বেতন, দুই মাসের ওভারটাইম বাকি। বেতন না দিয়ে গত বৃহস্পতিবার মালিকপক্ষ কারখানায় তালা দিয়ে পালিয়ে গেছে। মালিকের মোবাইল ফোনও বন্ধ। তারা বলেন, ঈদের আগেও আন্দোলন করে বেতন আদায় করতে হয়েছে তাদের।

শ্রমিকরা জানান, ঈদের পরে গত সাতদিন ধরে আবার আন্দোলন শুরু করছি।
আমরা বিজিএমইএর কাছে গিয়েছিলাম গত বুধবার। তারা বলছে, শনিবার সমাধান করবে। শনিবার বিজিএমইএ অফিসে গেলাম, কিন্তু কেউ কথা বলে নাই। এ জন্য বাধ্য হয়ে আজ রাস্তায় নামতে হয়েছে।

কারখানার নিরাপত্তা কর্মী মোহাম্মদ ফিরোজ বলেন, মালিকপক্ষের কেউ কারখানায় নেই। তিনি বলেন, ১০ তারিখে মালিকপক্ষের লোকজন কারখানায় তলা দিয়ে দিয়েছে। শনিবার কারখানা খুলে দেয়ার কথা ছিল, কিন্তু দেয় নি। আমরা শুধু বাইরে দেখাশোনার জন্য আছি। এর বেশি কিছু বলতে পারবো না।

শাহ আলী থানার ওসি মো. সালাউদ্দিন মিয়া বলেন, তারা সকাল থেকে শ্রমিকদের রাস্তা থেকে সরে যেতে অনুরোধ করছেন, কিন্তু তারা মানতে রাজি নয়। তারা বলছে, মালিকপক্ষ যেন এসে কারখানা খুলে দেয়, বকেয়া বেতনভাতা দেয়।

ওসি জানান, পুলিশের পক্ষ থেকে কারখানার মালিক রিয়াজুল হক রাজুর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। তাকে নিয়ে বিজিএমইএ ভবনে বৈঠক চলছে। আমরা বিক্ষোভরতদের বলেছিলাম যে, আপনারা বিজিএমইএ ভবনে  যান। কিন্তু তারা বলছে বিজিএমইতে গিয়ে আগে কোনো সুরাহা হয়নি। মালিকরা এখানে (কারখানায়) না এলে তারা রাস্তা ছাড়বে না।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর