× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

২৪ ইনিংস পর ফিফটি রিয়াদের

খেলা

স্পোর্টস রিপোর্টার
১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯, বৃহস্পতিবার

টি-টোয়েন্টিতে ২৪ ইনিংস পর অর্ধশতকের দেখা পেলেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। আর ক্রিকেটের তিন ফরমেট মিলিয়ে হাফ সেঞ্চুরি পেলেন ৯ ম্যাচ পর। গতকাল  ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে জিম্বাবুয়েকে ১৭৬ রানের লক্ষ্য দেয় বাংলাদেশ। ৪১ বলে ৬২ রান করেন মাহমুদুল্লাহ  রিয়াদ। টি-টোয়েন্টিতে এটি তার ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেরা ইনিংস। এছাড়া ওপেনার লিটন দাস ৩৮ ও মুশফিকুর রহীম করেন ৩২ রান।
মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ টি-টোয়েন্টিতে সবশেষ অর্ধশতক পেয়েছিলেন ২০১৭’র জানুয়ারিতে নিউজিল্যান্ড সফরে। নেপিয়ারে ওই ম্যাচে ৫২ রান করেন তিনি।
আর তিন ফরমেট মিলিয়ে মাহমুদুল্লাহ সবশেষে হাফসেঞ্চুরি হাঁকান গত জুনে বিশ্বকাপে। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওই ম্যাচে ৫০ বলে ৬৯ রান করেন রিয়াদ।
গতকাল টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে উড়ন্ত সূচনা এনে দেন লিটন দাস ও অভিষিক্ত নাজমুল হোসেন শান্ত। ওপেনিং জুটিতে ৪.৫ ওভারে ৪৯ রান জমা করেন তারা। ৯ বলে ১১ রান করে শান্ত আউট হলে ভাঙে এ জুটি। কাইল জারভিসের বলে রিটার্ন ক্যাচ দিয়ে ফেরেন শান্ত। তার বিদায়ের পর দ্রুতই ফেরেন লিটন দাসও। দলীয় ৫৫ রানে ক্রিস্টোফার এমপফুর শিকারে পরিণত হন লিটন। ২২ বলে ৪ বাউন্ডারি ও ২ ছক্কায় ৩৮ রান করেন তিনি।
অধিনায়ক সাকিব আল হাসান আরো একবার ব্যর্থ। দলীয় ৬৫ রানে বলে ১০ রান করে ফেরেন সাজঘরে। অল্প রানের ব্যবধানে তিন উইকেট হারিয়ে কিছুটা চাপে পড়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ। তবে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ-মুশফিকুর রহীমের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে চাপ সামলে উঠে বাংলাদেশ। চতুর্থ উইকেটে ৫৫ বলে ৭৮ রান যোগ করেন তারা। দলীয় ১৪৩ রানে মুশফিকের বিদায়ে ভাঙে এ জুটি। ২৬ বলে ৩ চার ও এক ছক্কায় ৩২ রান করেন মুশি। এরপর উইকেটে আসেন প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের জয়ের নায়ক আফিফ হোসেন ধ্রুব। তবে এবার সুবিধা করতে পারেননি তিনি। ৮ বলে ৭ রান করে ফেরেন আফিফ। ইনিংসের শেষ ওভারে আউট হন রিয়াদ। ৪১ বলে ১ চার ও ৫ ছক্কায় ৬২ রান করেন রিয়াদ। আর দুই রান করলেই টি-টোয়েন্টি নিজের সর্বোচ্চ ইনিংস ছুঁয়ে ফেলতেন তিনি। পরের বলেই আউট হন মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। শেষ বলে সাইফুদ্দিন চার মারলে ১৭৫ রানে থামে বাংলাদেশ। জিম্বাবুয়ের হয়ে সর্বোচ্চ ৩টি উইকেট নেন কাইল জারভিস। ২ উইকেট নেন ক্রিস্টোফার এমপফু। একটি করে সাফল্য পান কাইল জারভিস, রায়ান বুর্ল ও তিনোতেন্দা মুতুম্বদজি।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর