× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

তিতাসে নদী ভাঙনে নিঃস্ব অসংখ্য পরিবার

বাংলারজমিন

তিতাস (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
২১ সেপ্টেম্বর ২০১৯, শনিবার

 কুমিল্লার তিতাস উপজেলার নারান্দিয়া ও মজিদপুর ইউনিয়নের গোমতী ও কাঁঠালিয়া নদী ভাঙনের ফলে ক্রমশ বিলীন হচ্ছে বসতবাড়ী, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও গাছগাছালি। নিঃস্ব হয়ে অনেক পরিবার এলাকা ছেড়ে স্থান নিয়েছে অন্য জায়গায়।
সরজমিন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, উপজেলার দক্ষিণ নারান্দিয়ার পশ্চিমপাড়, আফজালকান্দি, খানেবাড়ী গৌবিন্দপুর, উত্তর ও দক্ষিণ মানিকনগর, ঘোষকান্দি, দাসকান্দি, হরিপুর বাজার, দুলারামপুর, দড়িকান্দি, নারায়ণপুর, হাইধরকান্দি, আসমানিয়া, নারান্দিয়া পূর্বপাড়, রসূলপুর, জিয়ারকান্দি, শোলাকান্দি ও লালপুর গ্রামের সংলগ্ন অংশেও ভাঙন দেখা দিয়েছে। এসব এলাকার বিলীন হওয়া বসতবাড়ির লোকজন অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছে। অপরদিকে মেঘনার নদীর মোহনাখ্যাত কাঁঠালিয়া নদীর পাড়ের চরকুমারিয়া, ১ম সরস্বতীরচর, রায়পুর, মোহনপুর, দড়িগাঁও, নন্দিরচর, ভাটেরার গ্রামগুলোতেও ভাঙনে বিলীন হচ্ছে বসতবাড়িসহ ফসলি জমি। এ সময় এলাকায় স্থানীয়ভাবে লোকজনও বাঁশের বেড়া ও নানা কিছু ফেলে ভাঙন রোধের চেষ্টা চালাচ্ছে।
মজিদপুর ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোকবুল মাহমুদ প্রধান জানান, কাঁঠালিয়া নদীর কারণে মজিদপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম এখন নদী ভাঙনের কবলে। চরকুমারীয়া গ্রামের মৌসুমী বেগম জানান, নদীতে বসতবাড়ি বিলীন হওয়ায় আমি গত ৩ বছর যাবৎ স্বামী, ছেলেমেয়ে নিয়ে আমার বাবার বাড়িতে বসবাস করে আসছি।
এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. সাজেদুল ইসলাম জানান, স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে নদীর তীরবর্তী এলাকায় নজরদারি রাখা হয়েছে। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে লিখিতভাবে অবহিত করা হচ্ছে এবং ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা প্রস্তুতপূর্বক সহযোগিতার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করা হবে।    
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর