× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

পটুয়াখালীতে ছেলেকে বাঁচাতে বাদীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা

বাংলারজমিন

পটুয়াখালী প্রতিনিধি
১৪ অক্টোবর ২০১৯, সোমবার

পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার বকুলবাড়িয়া ইউনিয়নের গুয়াবাড়িয়া গ্রামে ছেলেকে পর্নোগ্রাফি আইনের মামলা থেকে রক্ষা করতে বাদীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। গত বৃহস্পতিবার পটুয়াখালী প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন পর্নোগ্রাফি আইনের মামলা বাদী কালীপদ দাস। তিনি বলেন, একই বাড়ির সত্য রঞ্জন দাসের স্ত্রী মনিকা রানী ওরফে মুঙ্গলী রানীকে তার নিজ ঘরে গত ২০১৭ সালের ১১ই ডিসেম্বর গুয়াবাড়িয়া গ্রামের মরহুম ফজলে আলী খানের ছেলে মো. ইউসুফ খানকে আপত্তিকর অবস্থায় গ্রামবাসী আটক করে দু’জনকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে। ওইদিনই জামিনে মুক্তি পেয়ে ইউসুফ খান কালিপদ দাসের বাড়িতে এসে হুমকি দিয়ে বলে- তোরা কিছুই করতে পারবি না। এ ঘটনায় কালিপদ দাস বাদী হয়ে গলাচিপা থানায় ইউসুফ খানের বিরুদ্ধে একটি জিডি করে। এর জের ধরে কালিপদের কলেজপড়ুয়া মেয়েকে উত্ত্যক্তের পাশাপাশি অশ্লীল ছবি ছড়িয়ে দেয় বখাটেরা। এ ঘটনায় কালীপদ বাদী হয়ে পর্নোগ্রাফি আইনে গলাচিপা উপজেলা কোর্টে সুজন জোমাদ্দার ও সুশান্ত চন্দ্র দাসকে আসামি করে একটি মামলা রুজু করেন। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে ইউসুফ খান, মামলার আসামি সুশান্তর মা মনিকা রানীকে ০৩.১০.১৯ইং তারিখ পটুয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে কালিপদ দাসের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ প্রচার করে।
ইউসুফ খানের পরামর্শে ও ইন্ধনে মনিকা রানী কর্তৃক মিথ্যা মামলা সুষ্ঠু তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা করেছেন।

অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর